সোমবার, ১ আগস্ট, ২০১১

লেমোনাইড জীবন

নির্বিষ সাপকেও নাকি বেঁচে থাকতে হলে
ফোঁস করতে হয়,
লোম ওঠা নেড়ী কুকুরেও করতে হয় ঘেউ,
নিরীহ সুতাকেও দিতে হয় মাঞ্জা
আর আমি শালা
দশ পয়সার আকাশ উল্টে পাল্টে
না দেখেই ছুড়ে ফেলে দিলাম
মধ্যবিত্তের আধুলিরে মতো
জমা পড়ে রইলাম মাটির ব্যাংকে
না কোন ফোঁস, না কোন ঘেউ

নিদেন পক্ষে একটা কাশিও না দিয়ে
রাস্তার একটা সিগারেটের প্যাকেরও দাম আছে
অনেক সময় ফেলে দেয়া কোকের ছিপির
মাঝে পাওয়া যায় এক বা দুই টাকা
এমনই লেমোনাইড জীবন আমার,
ফুটোপয়সা একদম ফাকা......।

রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০১১

বড় সাইজের ফাইলকে একাধিক ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার নিয়ম

বিভিন্ন কারনে আমাদের বড় আকারের ফাইলকে স্পিলিট করার দরকার হয়। যেমনঃ ইমেইল এটাচমেন্ট হিসেবে পাঠানোর জন্য ,কারন ইমেইল সার্ভিস প্রোভাইডাররা এটাচমেন্ট ফাইল সাইজ একটা নির্দিষ্ট লিমিট করে দেয়। এছাড়া যাকে ফাইল পাঠাচ্ছেন তার ডাইনলোড স্পিড কম থাকলে ফাইল স্পিলিট করে পাঠালে তার ডাউনলোড করতে সুবিধা হয়। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি ফাইল আপলোড করতে দেয়। ওই সাইটগুলোতে ফাইল অপলোড করে আপনি সবাইকে আপনার ফাইল শেয়ার করতে পারবেন। তবে সাইটগুলোতে ও ফাইল আপলোড সাইজ লিমিট করে দেওয়া আছে তাই আপনাকে ফাইল স্পিলিট করে আপলোড করতে হবে। আসুন দেখি কিভাবে ফাইল স্পিলিট করা যায়। ফাইল স্পিলিট করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার আজকাল পাওয়া যায়। আমরা ব্যবহার করবো Winrar সফটওয়্যারটি। Winrar একটি কম্প্রেশন সয়টওয়্যার। গুগল এ সার্চ করলেই Winrar পেয়ে যাবেন। ডাউনলোড করে ইনস্টল করে ফেলুন। এবার যে ফাইলটি স্পিলিট করতে চান সেটির উপর রাইট মাউস ক্লিক করুন। রাইট মেন্যু থেকে Add to archive… এ ক্লিক করুন। Archive name and parameters উইন্ডো ওপেন হবে। Split to volumes, bytes এ আপনি ফাইলের অংশগুলো যে সাইজের করতে চান তা লিখুন। ধরি আপনি প্রতিটি অংশ আট মেগাবাইট সাইজের করবেন, তাহলে লিখুন 8192k। ফাইলগুলো পাসওয়ার্ড প্রোটেকটেড করতে চাইলে Advanced ট্যাবে গিয়ে Set password… বাটনে ক্লিক করুন Archiving with password উইন্ডো ওপেন হবে। আপনার কাংখিত পাসওয়ার্ড দিন। ওকে বাটন প্রেস করুন। সবশেষে ওকে বাটন প্রেস করুন। স্পিলিট প্রসেস শুরু হয়ে যাবে। অংশগুলো মুল ফাইলের নামের সাথে .part1 .part2 .part3 এভাবে বসে যাবে। খেয়াল রাখবেন যেন ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন না হয়। এবার সব অংশ মার্জ করে একটা ফাইল করার জন্য সবগুলো অংশ একটা ফোলডারে রাখুন। যেকোন একটা অংশে রাইট মাউস ক্লিক করে রাইট মেন্যু থেকে Extract Here ক্লিক করুন। পুরো ফাইলটা আপনি পেয়ে যাবেন।

আপনার Pendrive অথবা USB memorycard কে বানিয়ে ফেলুন RAM

বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক ইউসাররাই ব্যবহার করছেন Windows 7 কিন্তু প্রবলেম একটাই তা হল অত্যাধুনিক গ্রাফিক্স সিস্টেমের কারনে যাদের পিসির RAM বা Processor এর ক্ষমতা কম তারা প্রায়ই পিসি নিয়ে সমস্যায় পরেন তাদের পিসি স্লো হয়ে যায়,আর আমার
এ টিউনটি মূলত তাদের জন্যই । আমি আপনাদের যে প্রক্রিয়া বলব তার মাধ্যমে আপনারা যে কোন Pendrive,Memory কে RAM এর সহকারি মেমোরিতে রূপান্তর করতে পারবেন।
প্রথমে আপনার পিসিতে Pendrive বা Memorycard ঢোকান। এর পর My Computer এ যান । এরপর সেখানথেকে আপনার Pendrive বা Memorycard এর Properties এ যান।
ReadyBoost এ ক্লিক করুন ।সেখানে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন ।
1. Do not use this device.
2. Dedicate this device to ReadyBoost.
3. Use this device.
এরপর সেখানথেকে 3. Use this device. এ ক্লিক করুন এরপরআপনার ইচ্ছা অনুযায়ী মেমোরি ব্যবহারের জন্য নির্ধারন করুন বা 2. Dedicate this device to ReadyBoost. এ ক্লিক করার মাধ্যমে আপনার device এর সর্বোচ্চ খালি জায়গা ReadyBoost এর জন্য ব্যবহার করুন ব্যস তা হলেই আপনার পেনড্রাইভ প্রস্তুত । এ পদ্ধতির ফলে আপনার পেনড্রাইভ আপনার RAM এর সহকারি মেমোরিতে রূপান্তরিত হবে । একবার পরখ করেই দেখুন । ( এটা শুধুমাত্র Windows 7 এর জন্য ) ভাল লাগলে Comment করবেন প্লিজ ।

নিজেই হয়ে যান মোবাইলের ইন্জিনিয়ার এবার চায়না মোবাইল

নিজেই হয়ে যান মোবাইলের ইন্জিনিয়ার (৩)এবার চায়না মোবাইল।চায়না মোবাইল গুলো বাংলাদেশে ব্যপক ভাবে ছরিয়ে পরেছে।কম দামে পাওয়া যায় অনেক সুন্দর সুন্দর মোবাইল ফোন।এগুলো বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না।নানা রকমের সমস্যা হয়।আজকে আমি আনাদের এমন কিছু কোড দিব যে গুলোর সাহায্যে চায়না মোবাইল এর অনেক তথ্য জানতে পারনে।এবং লক আনলক করতে পারেন। 

 

  • Default user code : 1122, 3344, 1234, 5678
  • Engineer mode : *#110*01#
  • Factory mode : *#987#
  • Enable COM port : *#110*01# -> Device -> Set UART -> PS Config -> UART1/115200
  • Restore factory settings : *#987*99#
  • LCD contrast : *#369#
  • Software version : *#800#
  • Software version : *#900#
  • Set default language : *#0000# Send
  • Set English language : *#0044# Send
  • Set English language (new firmware) : *#001# Send

(Mozilla Firefox) ফায়ারফক্স কে আমি যেভাবে ব্যাকআপ রাখি

নতুন করে OS (Operating System) দিলে ফায়ারফক্স কে আগের মতো সজাতে অনেক বেগ পেতে হয়, না হলে অন্য সফটওয়ার এর সাহায্য নিতে হয় । তারপর কিছু কমতি রয়েই যায় ।
আমি যেভাবে কোন সফটওয়ার ছাড়া ব্যাকআপ রাখি ,
প্রথম ফায়ারফক্স ওপেন করুন , Help মেনু থেকে “Troubleshooting Information” ক্লিক করুন , Troubleshooting Information উইন্ডো আসবে , এখানে আপনার ফায়ারফক্স এর সাধারন তথ্য পাবেন । “Profile Directory” পাশে “Open Containing Folder” বাটন এ ক্লিক করুন, নতুন একটি ফোল্ডার ওপেন হবে, আর এ ফোল্ডার এ যাকিছু আছে তাই আপনার ফায়ারফক্স এর যাবতিয়  অ্যাড অন্স, বুক মার্কস, কুকিস এমন কি আপনার ব্যক্তিগত সব ধরনের তথ্য ।
এই ফোল্ডার এর সব কিছু আন্য কোথাও সেভ করে রাখুন, এটাই আমার ব্যাকআপ । আবার যখন ফায়ারফক্স নতুন করে ইন্সটল দেবেন অথবা ফায়ারফক্স এ ঝামেলা হলে “Profile Directory” সব কিছু ডিলিট করে ব্যাকআপ এর সব ফাইল এখানে পেস্ট করে দিলেই আবার আগের মোত ফায়ারফক্স কে ফিরে পাওয়া যাবে

কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেললে করনীয়

আপনার কম্পিউটারের ইউজার পাসওয়ার্ড হারিয়ে পেললে পুনরায় ইউজার এ ঢুকতে প্রথমে আপনাকে এডমিনিস্ট্রেশনে  ঢুকতে হবে। এডমিনিস্ট্রেশনে ঢুকতে লগ-অন স্ক্রিন আসলে Ctrl+Alt+Delete কী একসাথে চাপুন। তাহলে এডমিনিস্ট্রেশন একাউন্ট আসবে। এবার এডমিনিস্ট্রেশন ঢুকে Start Menu তে ক্লিক করে Run এ যান এবং
“control userpasswords2” লিখে ওকে করুন।
এবার যে একাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন তা সিলেক্ট করে Reset Password এ ক্লিক করুন। তাহলে আপনার ইউজার একাউন্টের পাসওয়ার্ড রিমুব হয়ে যাবে। আপনি ও আপনার একাউন্টে ঢুকতে পারবেন।

IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে ।

IDM যে আমাদের প্রিয় ডাউনলোড ম্যানেজার তা আর বলার প্রয়জন নেই ।
কিন্তূ সমস্যা হলো এটা ফ্রী সফটওয়্যার না , আর এটা কিনে ব্যাবহার করার ক্ষমতা আমাদের অনেকেরি নেই, তাই আমরা প্যাঁচ ব্যাবহার করি আর Trojan এর শিকার হই যা আমরা অনেকেই জানি না । আর এই Trojan গুলো আমাদের ক্র্যাক করা অ্যান্টিভাইরাস ধরতে পারে না
তাই যা হয়ার তাই হয়, PC স্লও , Net স্লও ।
73374306 IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে । | Techtunes
তাই আজ দেখুন প্যাঁচ ছাড়া কিভাবে IDM কে Genuine করবেন ।
প্রথমেই IDM যে কোন ভার্সন ইন্সটল করুন, এবার এখান থেকে Hosts নামের RAR ফাইলটি ডাউনলোড করে Extract করুন । এবার এই ফাইল টি C:/-> Windows -> System32 -> Drivers -> Etc-> পেস্ট করুন ,
72573199 IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে । | Techtunes
কোন মেসেজ আসলে Yes দিন ।
এখন আপনার IDM কে যে কোন নাম এর সাথে নিচের যেকোন সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করুন ।
key
১। OX48V-QTRIU-0LW9T-K30JT
২। Y0DXL-W74VL-VQ9P5-URZMO
৩। TDMU2-OFSPR-70RGS-AR3HI
৪। IREXY-08BMZ-USW8L-WJA1T

লুকিয়ে ফেলুন আপনার পিসির হার্ডডিস্ক !!!

নিজের ব্যক্তিগত কম্পিউটারটি অনেক সময় অন্য কারও ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। এমন সময় কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন : কম্পিউটারে হয়তো আপনার ব্যক্তিগত কিছু আছে, যা অন্য কাউকে দেখতে দিতে চান না। আর এ সমস্যার সমাধান হিসেবে আপনি চাইলে আপনার হার্ডডিস্ক ড্রাইভগুলোকে লুকিয়ে বা স্থগিত করে রাখতে পারেন, যাতে অন্য কেউ ড্রাইভগুলো দেখতে বা প্রবেশ করতে না পারে।
কাজটি যেভাবে করবেন:
-Start Menu > Run> এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিন
-group Policy নামে একটি Windoআসবে
-User configuration > Administrative Templates > Windows Components>Windows Explorer Commend দিন
-ডানপাশে অনেকগুলো Options দেখা যাবে
-ড্রাইভগুলো লুকানোর জন্য ‘Hide these specified drives in ¸ Computer’ এ ডাবল ক্লিক করুন
-নতুন একটি Windo িআসবে সেখানে Enable নির্বাচন করুন
-নিচে একটি ড্রপ ডাউন মেনু দেখা যাবে। ড্রপ ডাউন মেনুতে ক্লিক করে যে কোনো একটি অথবা সব ড্রাইভ ঐরফব করার জন্য Restrict all drives নির্বাচন করে Apply > ok করুন
-এবার গু Computer খুলে দেখুন ড্রাইভগুলো কোথায় যেন চলে গেছে
-একই নিয়মে ড্রাইভগুলোকে স্থগিত করে রাখতে পারেন
এর জন্য ‘Prevent access to drives from ¸ Computer’ এ ডাবল ক্লিক করে উপরোক্ত ৬ এবং ৭ নং নিয়ম অনুযায়ী কাজটি করে নিতে পারেন
-আগের সেটিংয়ে ফিরে যেতে ৬ নং Option এ থাকা অবস্থায় Not Configured করে দিতে হবে

পেন ড্রাইভের যত সমস্যার সমাধান

autorun.inf ফাইল সকল হার্ডড্রাইভ এবং পেন ড্রাইভ থেকে সরাতে পিসিকে সেফ মোডে রিবুট করুন।
start>run এ ক্লিক করুন।টাইপ বক্সে cmd লিখে এন্টার চাপুন।এবার কমান্ড কনসোলে গিএ লিখুন del /a:h /f c:\autorun.*
প্রতিটি হার্ড্ডিস্কের জন্য একই পদক্ষেপ শুধু প্রয়োজনীয় হার্ড্ডিস্কের অক্ষর “c” এর সাথে বদল করুন। wink
‘open with’ জনিত সমস্যার সমাধান
ডেস্কটপের মাই কম্পিউটারে ডাবল ক্লিক করেন।এবার টুলে যান এবং ফোল্ডার অপশনস নির্বাচন করে ভিউতে যান সেখানে Show Hidden files and folders এবং আনচেক করেন Hide Extension and
Hide protected operating system file.ওকে ক্লিক করেন।
এখন টাস্কম্যানেজার খুলুন (ctrl-shift-esc) সেখান থেকে প্রসেস নির্বাচন করুন এবং খুজুন wscript.exe পেলে প্রসেসটি বন্ধ করুন।
এখন যান Start -> Search খোজ করুন “autorun.inf”.
যেসব ফাইলে MS32DLL.dll.vbs লেখা আছে তা ডিলিট করুন
SHIFT + DELETE চেপে. একই সাথে সিস্টেম থেকেও ডিলিট করুন।
(C:\WINDOWS\ MS32DLL.dll.vbs)
এবার রেজিস্ট্রি এডিটরে যান Start -> Run -> Regedit এন্টার চাপুন।
নির্বাচন করুনHKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –>Microsoft –>Windows –> Current Version –> Run.
খুজুন “MS32DLL” এবং ডিলিট করুন।
    এবার নির্বাচন করুন HKEY_CURRENT_USER –> Software –> Microsoft –> Internet Explorer –> Main.
এখনে একটা উইন্ডো পাবেন “Hacked by Godzilla” লেখা সেটা ডিলিট করুন।
রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করুন।
যান Start –> Run -> gpedit.msc এন্টার চাপুন।. চালু হবে“Group Policy”.
নির্বাচন করুন User Configuration –> Administrative Templates –> System –> ডাবল ক্লিক করুন “Turn off Auto play” .উইন্ডোতে নির্বাচন করুন
“Enabled” এবং “All drives”. এখন Group Policy বন্ধ করুন।
এখন যান Start –> Run -> msconfig -> Startup.
খুজুম MS32DLL, পছন্দ করুন Enable All, এবং আনচেক করুন “MS32DLL” ক্লিক এপ্লাই এবং ওকে।
“System Configuration Utility” থেকে বের হয়ে আসুন ও নির্বাচন করুন
“Exit without Restart”
সবশেষে যান My Computer -> Tools -> Folder Options -> View.
নির্বাচন করুন Hide Extension and Hide protected operating system file এবং don’t show hidden
files and folders.“Recycle bin” খালি করুন এবং পিসি “Restart” করুন।
The device ‘Generic volume’ cannot be stopped right now:
এর সমাধান
    যান My Computer -> Right click on drive icon
    নির্বাচন করুন hardware – > Device -> Policies
    নির্বাচন করুন Optimize for quick performance।
USB drive will not appear in your Computer এর সমাধান
এটা হতে পারে যে আপনি পেন ড্রাইভ পিসিতে যুক্ত করেছেন কিন্তু উইন্ডোজ ডিতেক্ট করেও আইকন শো করছে না।.এক্ষেত্রে মূল সমস্যায় উইন্ডোজে যে সে পেন ড্রাইভের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভ লেটার দিতে পারছে না।এর জন্য আমাদের যা করতে হবে
    * যান Start -> Run -> টাইপ করুন diskmgmt.msc এবং এন্টার চাপুন।
    * নির্বাচন করুন USB Drive -> এর উপর রাইট ক্লিক করুন. এখন ক্লিক করুন Change Drive Letter and paths
    * ড্রপ ডাউন মেনু থেকে অব্যাবহৃত ড্রাইভ লেটার পছন্দ করুন এবং ইয়েস ক্লিক করে কনফার্ম হয়ে ওয়ার্নিং মেসেজ ছেড়ে বেড়িয়ে আসুন।
    * এখন নতুন ড্রাইভ লেটার সহ আপনার পেন ড্রাইভ মাই কম্পিউটারে শো করবে।
    * এখন পেন ড্রাইভ ব্যাবহার করুন অনায়াসে।                               
Double click on drive opens new window এর সমাধান
মেথড ১।
    * যান Start -> Run and টাইপ করুন regsvr32 /i shell32.dll. ওকে ক্লিক করুন।
    * DllRegisterServer এবং DllInstall in shell32.dll succeeded মেসেজ আসবে।ব্যাস হয়ে গেল।
মেথড ২:
    * খুলুন Start >> Run এবং টাইপ করুন regedit
    * যান HKEY_CLASSES_ROOT/Directory/Shell. ডাবল ক্লিক করুন the default key টাইপ করুন none এবং ওকে চাপুন।
    * এবার যান HKEY_CLASSES_ROOT/Drive/Shell. ডাবল ক্লক করুন  the default key টাইপ করুন none এবং ওকে চাপুন।
পেন ড্রাইভ ব্যাবহারের কৌশলঃ
   ১।সবসময় পেন ড্রাইভ পোর্ট থেকে ৯০ ডিগ্রীতে ইন্সার্ট কতুন।
   ২।খুব বাজে পরিস্থিতি না হলে ফরম্যাট করবেন না।
   ৩।১৫ দিনে একবার হলেও ডি-ফ্র্যাগমেন্ট করুন।
   ৪।যখনই পেন ড্রাই আন-প্লাগ করবেন তখন safely remove option ব্যাবহার করুন।
   ৫।পেন ড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর সযত্নে রাখুন।
   ৬।পেন ড্রাইভ খোলার আগে ভাইরাস আছে কিনা চেক করে নিন।
এর অনেকটাই গুগল থেকে পাওয়া ও অভিজ্ঞতার ফল।

কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন

কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন
কেমন আছেন সবাই? আজ আপনাদের কাছে দারুন টিপম শেয়ার করছি। আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে। তো আমরা এখন কাজের কথায় চলে যাই। মনেকরুন আপনি আপনার কম্পিউটারটিকে নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন করতে চান কিন্তু আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই! তবে এই কাজটি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই করতে পারেন!!! ধরুন আপনি আপনার কম্পিউটারকে ৫ মিনিট পর সাটডাউন করতে চান, তাহলে ৫ মিনিটরে সময় হল ৩০০ সেকেণ্ড। এক্ষেত্রে প্রথমে Start Menu থেকে Run এ ক্লিক করুন। তারপর টাইপ করুন Shutdown.exe-s-t-300 এবং Ok করুন। আপনি যদি ৫ মিনিটের পরিবরতে অন্য কোন সময় কম্পিউটার বন্ধ করতে চান তাহলে সেই সময়কে সেকেণ্ডে প্রকাশ করুন এবং ৩০০ জায়গায় তা টাইপ করুন। আপনার কম্পিউটার নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন হবে। আর যদি আপনি এই টাইমার বন্ধ করতে চান তাহলে Start Menu থেকে Run এ গিয়ে Click করুন তারপর Shutdown.exe-a।

২০ সেকেন্টে PC চালু

এই সুবিধাটি আপনার মেশিনে সক্রিয় করতে চাইলে নিম্নের পদ্ধতি অনুযায়ী চালিয়ে যান।
১। প্রথমে Start থেকে Run এ ক্লিক করুন । ২। Regedit লিখুন এবং ok করুন। ৩। এখন HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control থেকে ContentIndex তে ক্লিক করুন। ৪। Startup Delay টি খুজে বের করুন এবং Double ক্লিক করুন। ৫। এখন Decimal এ ক্লিক করুন। ৬। ভেলু 4800000 এর পরিবর্তে 40000 বসিয়ে দিন। ৭। এখন Registery Editor বন্ধ করে পিসি  Restart নিতে চাইলে, নিতে দিন।
আর হ্যাঁ, কেউ যদি আরো আগে পিসি চালুর নিয়ম জেনে থাকেন তাহলে আমাকে তথ্য জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

মজিলা ফায়ারফক্সের টাইটেলবারে দিন নিজের নামমজিলা ফায়ারফক্সের টাইটেলবারে দিন নিজের নাম

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পর এবার আসুন জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে। এখানেও একই অবস্থা। আপনি টাইটেলবারে আপনার নাম দিতে পারবেন। যা করতে হবে, তা হলঃ
  • C:\Program Files\Mozilla Firefox ফোল্ডারে যান।
  • chrome ফোল্ডারটি ওপেন করে en-US.jar নামক ফাইলটি WinRAR, 7-Zip বা WinZip এর মাধ্যমে ওপেন করুন। (এক্ষেত্রে ফাইলটি অন্য কোথাও বা অন্য নামে রিনেম করে ব্যকআপ করে রাখুন)।
  • locale\branding খেকে brand.dtd নামক ফাইলটি নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করুন। তাহলে নিচের কোডটি দেখতে পাবেন।
<!ENTITY  brandShortName        “Firefox”>
<!ENTITY  brandFullName         “Mozilla Firefox”>
<!ENTITY  vendorShortName       “Mozilla”>
  • এ কোডের পরিবর্তে নিম্নের কোড টাইপ করুন।

<!ENTITY  brandShortName        “Firefox”>
<!ENTITY  brandFullName         “Mozilla Firefox Provided by Digital Zone “>
<!ENTITY  vendorShortName       “Mozilla”>
  • এবার File মেনু থেকে Save ক্লিক করুন।
  • এবার নোটপ্যাডটি Close করুন ও প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্সে Yes বাটনে ক্লিক করুন।
  • এবার en-US.jar নামক ফাইলটি Close করুন।
শেষ আপনার কাজ। এবার ফায়ারফক্স ওপেন করুন আর দেখুন পরিবর্তনটা।

মাত্র এক লাইনের কোড দিয়ে সমাধান করে ফেলুন অটোরান সমস্যাঃমাত্র এক লাইনের কোড দিয়ে সমাধান করে ফেলুন অটোরান সমস্যাঃ

কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা অবশ্য অটোরান সমস্যার সাথে কম-বেশি পরিচিত। এ্রর আক্রমণে যে সমস্যা হয় তা অত্যান্ত বিরক্তিকর। কোন ড্রাইভে ডাবল ক্লিক করলে উক্ত ড্রাইভ খোলে না আর অটোরান মেনু আসে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মাত্র এক লাইনের কোড ব্যবহার করুন। আর এক নিমিষেই শেষ অটোরান ভাইরাস। নিচের মতো করুন।
  • § প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে রানে যান।
  • § এবার cmd লিখে এন্টর করুন। তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
  • § এবার নিচের কোডটি লিখুনঃ
del c:\autorun.*/f/s/q/a
  • তারপর এন্টার দিন।
  • § তাহলে ফাইল মুছা শুরু হবে, এবার আবার নিচের লাইনটি লিখুনঃ
del d:\autorun.*/f/s/q/a
  • তারপর এন্টার দিন।
  • § এখানে দেখুন C এবং D লিখলাম। এখানে C ও D হচ্ছে ড্রাইভ লেটার। আরেকটা কথা del শব্দটির পর এটা স্পেস দিয়ে ড্রাইভ লেটার লিখবেন।
সর্বশেষ আপনার সিস্টেমটি রিস্টার্ট করুন। এখন দেখবেন অটোরান সমস্যা নেই।
সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ, ধন্যবাদ…….

Folder লক করতে নিচের নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন:

যে ফোল্ডারটির password দিতে চান সেই ফোল্ডারের উপর মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে send to অপশনের compressed (zipper) folder এ ক্লিক করুন।
ফলে ফোল্ডারটি Zip folder এ রুপান্তরিত হবে।
এখন Zip folder এ মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটন ক্লিক করুন
এবং open with থেকে compressed (zipper) folder তে ক্লিক করুন।
এখন নতুন যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে যে কোনো খালি জায়গায় মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে add a password এ ক্লিক করুন এবং password এবং new password এ একই password দিয়ে ok করুন।
তারপর ফোল্ডার ওপেন করে দেখুন আপনার password হয়ে গেছে।
কোন সমস্যা হলে মন্তব্যের ঘরে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।

রবিবার, ২৭ মার্চ, ২০১১

মাউস ছাড়া সহজে কম্পিউটার অপারেটিং করুন

মাঝে মাঝে এমন হয় যে, ল্যাপটপ কিংবা ডেস্কটপ এর মাউসটি আর কাজ করছে না। তখন প্রয়োজন হয় অতিরিক্ত একটা মাউস এর। কিন্ত হাতের কাছে মাউস না থাকলে কম্পিউটারের কাজ কি বন্ধ থাকবে? এ কেমন কথা মাউস ছাড়া কম্পিউটার অচল। হ্যাঁ বন্ধুগন মাউস ছাড়াও আপনি কম্পিউটার অপারেটিং করতে পারেন। আমি এমন ছোট্ট একটি কৌশলের কথাই এখন লিখছি।

যেই ভাবে সেটিংস করবেন:

১। প্রথমে Control Panel > Accessibility Options টিতে ডাবল ক্লিক করুন।

২। Mouse Tab এ ক্লিক করে, Mouse Tab টি Active করে নিন।

৩। Use MouseKeys এ টিক দিয়ে Apply করে ok করুন।

৪। লক্ষ করুন টাস্ক বারে MouseKeys নামে একটি নতুন Option দেখা যাচ্ছে।

Mouse key

৫। এখন কি বোর্ডে (5 ও o ছাড়া) 1 থেকে 9 পর্যন্ত কি গুলো আলাদা আলাদা ভাবে চাপ দিয়ে দেখুন কার্সর স্থানান্তর হচ্ছে।

৬। সিংঙ্গেল মাউস ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ একবার ক্লিক করুন এবং ডাবল ক্লিকের প্রয়োজন হলে 5 এ ডাবল ক্লিক করুন।

৭। Num Lock চালু থাকা অবস্থায়, Numerical কি গুলো মাউস হিসেবে কাজ করবে।

৮। Num Lock বন্ধ থাকা অবস্থায়, 2 4 6 8 কিগুলো এ্যারো কি হিসেবে কাজ করবে।

৮। MouseKeys চালু থাকা অবস্থায়, কোন Numerical কি প্রয়োজন হলে, Functional কি এর নিচে অবস্থিত Numerical কিগুলো ব্যাবহার করুন।

বৃহস্পতিবার, ১৭ মার্চ, ২০১১

Xp setup দিন মাত্র ১৫ মিনিটে,সফটওয়্যার লাগবে না

Xp setup দিন মাত্র ১৫ মিনিটে,সফটওয়্যার লাগবে না
• Boot your pc via bootable windows xp cd
• Window will load all files and after that in partition option select “C”
• Select type i.e NTFS or FAT to format the partiton
• Wait untill the pc try to restart, press enter to restart pc
• Once the restart completed and a screen of os installation appear, press “Shift + F10 key” to open cmd prompt
• In cmd prompt type “Taskmgr”, it will open “task manager”
• Goto “Process” tab and find “Setup.exe” process
• To set priority right click on Setup.exe and select “Set Priority”
• A submenu will open, here select the priority to “high” or above “Normal”, By default the priority will be Normal

জেনে নিন বাংলা জনপ্রিয় মিউজিক সাইটগুলোর ঠিকানা + একটি বোনাস টিপস

ইন্টারনেটে প্রিয় গানটি খুজছেন অথচ খুজে পাচ্ছেন না।আপনার এই চিন্তা দুর করতেই আজকে এক পোস্টে বাংলা জনপ্রিয় কিছু মিউজিক সাইটের ঠিকানা দিলাম।হয়তো এরমধ্যে অনেক সাইটের ঠিকানা আপনি জানেন কিন্তু সবগুলো ঠিকানা একসাথে সঙগ্রহে আছে কি ? না থাকলে এই পোস্টটি সংগ্রহে রেখে দিন।
মিউজিক ডট কম ডট বিডি
ওয়াই টু জেড মিউজিক
গানের বাংলা
অয়ন
মিউজিক জলসা
মাইটিউনবিডি
দরিদ্র ডট কম
কবিতা ও গান
গানের দেশ
বাংলা সুর
আমাদের গান
আমাদের জোন.
বাংলা ও বাঙালী
বৈশাখ
বাংলা এমপিথ্রি'স
আল্টিমেট বাংলা
প্রতিচ্ছবি
আলোড়ন

আশা করি প্রিয় গান খোজার কাজটা আপনার সহজ হয়ে যাবে।

সয়ংক্রিয়ভাবে সেভ হবে ফাইল

কাজ করতে করতে কোন কারণে কম্পিউটার বন্ধ হলে সর্বশেষ সেভ করা পর্যন্ত তথ্য পাওয়া যায়, ফলে দীর্ঘ সময় সেভ করতে মনে না থাকলে বেশ সমস্যায় পরতে হয়। তবে মিনিটে মিনিটে যদি ফাইলটি সেভ করা যেত অনেক সময় তাহলে বেশ সুবিধা হতো। এধরনের সুবিধা পাওয়া যাবে অটোসেভ সফটওয়্যার দ্বারা। এজন্য http://www.door2windows.com/autosaver-save-the-file-you-are-working-on-automatically থেকে ৭৬৮ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেমট্রেতে একটি ফ্লপির আইকন আসবে। এই আইকনে ক্লিক করে কত সময় অন্তর অন্তর সেভ করবেন তা নির্ধারণ করে Hide বাটনে ক্লিক করলে প্রোগ্রামটি লুকাবে এবং নির্বাচিত সময় পরপর চলতি (এ্যকটিভ) প্রোগ্রাম সেভ হবে। যদি চলতি (এ্যকটিভ) প্রোগ্রামটি পূর্বে সেভ করা না থাকে তাহলে সেভ ডায়ালগ বক্স আসবে। আর অটোসেভ প্রোপার্টিস থেকে Run When Windows Start চেক করলে কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথে অটোসেভ সফটওয়্যারটি চালু হয়ে সিস্টেমট্রেতে থাকবে।

আপনার প্রেন ড্রাইভ,মেমোরী কার্ডকে Write Protection থেকে চিরমুক্তি দিয়ে দিন

আমি কিছু দিন ধরে প্রেন ড্রাইভ,মেমোরী কার্ড এ Write Protection নামক সমস্যা টা নিয়ে অনেক ভুগতেছি।কোন কিছু কপি পেষ্ট করতে পারছিনা।যখন কোন কিছু কপি করতে যাই তখন এই লেখাটা আসে।


তারপর অনেক কষ্ট করে এটার একটা সমাধান পেলাম।তা নিম্নে দেয়ার চেষ্টা করলাম।যদি আপনাদের কোন অপকারে আসে তাহলে নিজেকে ধন্য মনে করব।

প্রথমে আপনার কম্পিউটারের Start Menu র Run এ গিয়ে regedit লেখে Enter প্রেস করুন।
তারপর এই জিনিস গুলো অনুসরন করুন।
HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies


তারপর ডান পাশের WriteProtect এ গিয়ে Double click করুন।তারপর Value Data Box এ গিয়ে ০ লিখে Enter প্রেস করুন।

শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

মোবাইল ফোনে বাংলা ডিকশনারী

সাধারণত মোবাইলে কোন এপ্লিকেশন ইন্সটল করতে গেলে কম্প্যাবিলিটি নিয়ে সমস্যা দেখা দেয় মানে সকল মডেলের মোবাইল ফোনে সকল ধরণের সফটওয়্যার ইন্সটল হয় না। আমার দেওয়া এই সফটওয়্যারটি তৈরী করেছেন বাংলাদেশের ব্যক্তি মো: ওয়ালিউল ইসলাম মন্ডল ভাই যা সকল ব্র্যান্ডের জাভা সমর্থিত মোবাইলফোনেই চলে তাই এটি ব্যবহার স্বস্তিদায়ক।

মোবাইলে বাংলা ডিকশনারী থাকলে বিভিন্ন সময় তা আমাদের প্রয়োজনে সাহায্য করতে পারে। অত্যন্ত ব্যবহারবান্ধব এই ডিকশনারীটি আপনি ডাউনলোড করে আপনার মোবাইল ফোনে ইন্সটল করে নিতে পারেন।

ভারতের ভিসা যেভাবে প্রসেস করবেন (Online Application)

আমাদের মধ্যেই অনেকে নানা কারণে ভারত ভ্রমণে আগ্রহী। কিন্তু বর্তমান সময়ের নিয়ম অনুযায়ী কেউ ভারতে যেতে চাইলে অবশ্যই তাকে অনলাইনে ভিসা ফরম পূরণ করে একটি এপয়েন্টমেন্ট তারিখ অনুযায়ী ভিসা অফিসে যেতে হবে। এই নিয়ম অনুযায়ী প্রথমত আপনাকে www.ivacbd.com অর্থাৎ ভারতীয় ভিসা এপ্লিকেশনের সাইটে গিয়ে ফরম পূরণ করতে হবে। এই ফরমটি অবশ্যই অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে পূরণ করা উচিত কারণ ভূলের কারণে ফরম বাতিল হতে পারে।

এখানকার উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো পাসপোর্ট অনুযায়ী যাবতীয় তথ্যাবলী এবং কোন ধরণের ভিসা, কতদিনের ভিসা, কোন রুটে যাবেন, ইন্ডিয়ান একজন রেফারেন্স এবং হোটেলের তথ্য ইত্যাদি পূরণ করতে হয়। ফরমটি সঠিকভাবে পূরণ করার পর উপরে থাকা টেম্পোরারী আইডি নং টি অবশ্যই সংরক্ষণ করতে হবে এবং ফরম পূরণ হলে আপনাকে একটি ফাইল নং দেয়া হবে পরবর্তী প্রসেসিং যেমন ফাইল প্রিন্ট করার জন্য। এই কাজগুলো খুব সহজ কিন্তু আপনাকে সামান্য সমস্যায় পড়তে হবে এপয়েন্টমেন্ট তারিখ পেতে। কারণ সাধারণত চাইলেই এই তারিখ পাওয়া যায় না। আপনার সংরক্ষিত টেম্পোরারী আইডি নং, ফাইল নং এবং জন্ম তারিখ ব্যবহার করে বার বার চেষ্টা করতে হবে এপয়েন্টমেন্ট তারিখ পেতে। অবশেষে যখন তারিখ পাবেন তখন পূরণকৃত ফাইলটি প্রিন্ট অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে উল্লেখিত তারিখে আপনাকে যেতে হবে ভিসা অফিসে এবং সুষ্ঠূভাবে অন্যান্য কাজগুলো করে নিলেই হতে পারে আপনার ভারতভ্রমণের সুযোগ। ধন্যবাদ সবাইকে।

কম্পিউটার থেকে আপনার ফোল্ডার অপশন অদৃশ্য হলে কি করবেন

কম্পিউটার চালনায় প্রতিনিয়তই আমরা মুখোমুখি হই বিভিন্ন ধরণের সমস্যায়; আর এসকল সমস্যারই কিছু সমাধান নিয়ে সিরিয়াল ব্লগ লিখার ইচ্ছা আছে।
সাধারণত বিভিন্ন রিমুভেবল ডিভাইসের মাধ্যমে .exe এক্সেনশনের ফোল্ডার / অটোরান নামক .ini এক্সেনশনের ভাইরাসযুক্ত ফাইলে মাউসের ক্লিকের মাধ্যমে কম্পিউটার আক্রান্ত- হয়।
বিভিন্ন রিমুভেবল ডিভাইস যেমন : পেন ড্রাইভ, এম.পি.থ্রি প্লেয়ার, মোবাইলের মেমোরী কার্ড ও অন্যান্য মেমোরীযুক্ত ডিভাইস থেকেই সবচেয়ে বেশী আক্রান্ত হয়। এখানে আমি দুইটি পদ্ধতিতে সমাধান দেয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি সফল হবেন।
পদ্ধতি-০১

যদি সমপ্রতি ফোল্ডার অপশনটি অদৃশ্য হয় এবং কম্পিউটারটির পূর্বে যে তারিখে ভাইরাসমুক্ত ছিল তা যদি আপনার মনে থাকে তবে-
>>স্টার্ট মেনু
>> অল প্রোগ্রামস্‌
>> এক্সেসরিজ

সিস্টেম টুলস্‌ থেকে সিস্টেম রিস্টোর খুলুন তারপর নেক্সট করে ভাইরাসমুক্ত তারিখটি নির্বাচন করে রিস্টোর করে নিন।
পদ্ধতি-০২
খুব সমপ্রতি আক্রান- হলে কম্পিউটারের পাওয়ার অন করে কীবোর্ডের এফ-৮ বাটনটি প্রেস করতে থাকুন। একটি মেনু আসবে সেখান থেকে Last known good configuration নির্বাচন করুন এবং কম্পিউটারটি চালু হতে দিন।
পদ্ধতি-০৩

স্টার্ট মেনু থেকে রান এ যান এবং লিখুন gpedit.msc । এন্টার প্রেস করুন।
>> administractrive templates
>> Windows components
>> Windows explorer
>> Remove the folder options menu item from the tools menu
অপশনটি নির্বাচন করে enable করে আবার disable করে দিন।

ফ্রিজ করে রাখুন উইন্ডোজকে!

কম্পিউটার ব্যবহার করার সময় নানা প্রকার ফাইলপত্র বা ইন্টারনেট ঘাটাঘাটি করার পর অনেক টেম্পোরারী ফাইলপত্র জমে বা অনেক সময় ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ্য থেকে যায়। এভাবে বিভিন্ন ফাইলের কারণে ধীরে ধীরে কম্পিউটারকে ধীরগতির হয়ে যায়। আবার যারা কম্পিউটার প্রশিক্ষণ বা সাইবার ক্যাফের ব্যবসা করেন তাদের কম্পিউটারগুলোতে অতি মাত্রায় ফাইলপত্র বাড়তে থাকে এতে ফাইলপত্রের জট সৃষ্টি হয় এবং সাথে অন্যান্য সমস্যা।
আপনার কম্পিউটারে অনাকাঙ্খিত ফাইলপত্র জমানো বা নিজে নিজে তৈরী হওয়া ফাইলগুলোর ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব এখন থেকে Deep Freeze কে দিয়ে দিন। সারাদিন ধরে কম্পিউটারে ফাইল পত্র জমান বা অন্য যেকোন কাজ করুন এবং একবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিয়ে দেখুন। সব পরিষ্কার! নিচের লিংকে দেওয়া এই সফটওয়্যারটি কাজ এমনই। অর্থাৎ এটি শুধুমাত্র উইন্ডোজের যে অবস্থায় ইন্সটল করা হবে প্রতি বার কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পর উইন্ডোজটির ঠিক এই অবস্থাটিই পাবেন, সারাদিন তৈরী করা বিভিন্ন পরিবর্তন রিস্টার্ট এর মাধ্যমে মুছে যাবে। আপনি চাইলে সফটওয়্যারটি কাস্টমাইজ করতে পারেন, যেমন- শুধুমাত্র C ড্রাইভটিকে এরকম প্রটেকশন দিতে চাইলে ইন্সটলের সময় শুধু C ড্রাইভ নির্বাচন করে দিন। তবে এক্ষেত্রে আপনার কাজ করা সমস্ত ফাইলগুলো C ড্রাইভ বাদে অন্য যেকোন ড্রাইভে সেভ করতে হবে। কারণ C ড্রাইভে কোন পরিবর্তন সংরক্ষিত হবে না। আর বোনাস হল এই সফটওয়্যারটি ইন্সটল করা থাকলে ভয়ংকর ভাইরাসগুলো উইন্ডোজের কোন পরিবর্তন করতে পারে না। যার কারণে আপনি থাকবেন নিরাপদ।

কি-বোর্ড দিয়েই চালু করুন আপনার কম্পিউটার

আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন।

তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।

গতি বাড়ান আপনার কম্পিউটারের + নেটগেইট রেজিষ্ট্রি ক্লিনার, দাম ১৬.৯ ডলার। কিন্তু আপনার জন্য ফ্রি!

কম্পিউটার সাধারণত স্লো হয় অপ্রয়োজনীয় ফাইলের কারণে। আমরা প্রতিদিন কম্পিউটার ব্যবহার করতে করতে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইলই রেখে দিই। ভাবি যে, পড়ে কাজে আসবে। দেখা যায় যে, এটি আর কখনো কাজে লাগে না। তাছাড়া ব্রাউজার কেশ, টেম্পোরারি ফাইল, কোকিস আরো বিভিন্ন গোপন ফাইল থাকে যা শুধু শুধু দিনের পর দিন পড়ে থাকে কম্পিউটারে আর হার্ডডিস্ককে অক্ষম করে তোলে।
এমন অনেক কম্পিউটার ব্যবহারকারী দেখেছি যাদের অভিযোগ-  “কয়েকদিন আগে মাত্র কম্পিউটারটি কিনলাম আর এখনই মনেহচ্ছে স্লো হয়ে গেছে।” হবেই তো, কারণ- এই রকম অসংখ্য অপ্রয়োজনীয় ফাইলের কারণেই মূলত: কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। ম্যানুয়্যালী এসব টেম্পোরারী ফাইল ডিলিট করা গেলেও অনেক গোপন ফাইলও থেকে যায়। ম্যানুয়্যালী এসব টেম্পোরারী ফাইল ডিলিট করতে হলে যা করতে হয়-
Windows seven, vista, xp-
Start– > Run
Type- ” %temp% ” (Without ” “) এবং এন্টার বাটন প্রেস করুন। এরপর দেখবেন একটা উইন্ডো ওপেন হবে। সেখান থেকে সব ফাইল সিলেক্ট করে মুছে দিন। এক্সপিতে অনেক সময় সব ফাইল ডিলিট হতে চায় না। সেজন্য, প্রথমে কম্পিউটারটি রিষ্টার্ট দিন তারপর এই পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
Type- ” temp ” (Without ” “) এন্টার বাটন প্রেস করুন। পূর্বের মতই একটা উইন্ডো ওপেন হবে। এবং সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type- ” prefetch ” (Without ” “) এন্টার বাটন প্রেস করুন। উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type – ” recent ” (Without ” “) for XP user’s only. এন্টার বাটন প্রেস করুন এবং উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।
Type- ” cookies ” (Without ” “) for XP user’s only. এন্টার বাটন প্রেস করুন এবং উইন্ডো ওপেন হলে সব ফাইল মুছে ফেলুন।
এই পদ্ধতিতেও আপনি অপ্রয়োজনীয় ফাইল মুছে ফেলতে পারেন। তারপরও কিছু গোপন ফাইল থেকে যায় যা আপনার হার্ডডিস্ক এর জায়গা দখল করে রাখে। এই সব গোপন ফাইল মুছে ফেলতে এই নেটগেইট রেজিষ্ট্রি ক্লিনার সফটওয়্যারটি ব্যবহার করুন। আশা করি আপনার কাজে লাগবে। এই সফটওয়্যারটি এক্সপি ব্যবহারকারীদের জন্য ভাল কাজ করে। সেভেনের ব্যবহারকারীরাও চেষ্টা করতে পারেন।

বৃহস্পতিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

একটি ফোটা বৃষ্টি হবে?

একটি ফোটা বৃষ্টি হবে? বৃষ্টি!
তুলোর মতো নরম ছোয়ায়
শাদা বরফ গলার আগে
যেমন করে বন্ধ থাকে দৃষ্টি।

একটি ফোটা বৃষ্টি হবে? বৃষ্টি!
বুকের ওপর টুপ টুপ টুপ
চোখ ছোয়ানো জলের চুমু
যেমন করে আবেশ ছড়ায়
দারুচিনি বনের মতো মিষ্টি।

একটি ফোটা বৃষ্টি হবে? বৃষ্টি!
খড় কুড়ানো পাখির ঠোঁটে
যেমন করে রাত্রি বুনে
নতুন আলোর সকাল হবে সৃষ্টি

একটি ফোটা বৃষ্টি হবে? বৃষ্টি!

হয়তো দেখোনি তুমি, হয়তো তোমার মনে নেই

হয়তো দেখোনি তুমি, হয়তো তোমার মনে নেই
এইখানে একদিন নদীর যৌবন ছিলো ভরপুর
এইখানে একদিন জননীর আঁচল ছিলো বৃক্ষছায়ায়
হয়তো দেখোনি তুমি-পাখ-পাখালির নির্লোভ সংসার
হয়তো মাখোনি তুমি পাতাঝরা সকালের আনচান।

এইখানে একদিন দুর্বার বুকে ছিলো-শিশিরের ঘ্রাণ
হয়তো দেখোনি তুমি আমের মুকুলে গুচ্ছ ভালোবাসা
হয়তো তোমার মনে নেই-আষাঢ়ের বানভাসি স্নান
মনে নেই, একদিন এই কাঁঠালের বনে ঝুলেছিলো মৌচাক!

হয়তো দেখোনি তুমি, হয়তো তোমার মনে নেই
খইয়ের মাচান থেকে উড়ে যেতো পায়রার ঝাঁক
বনফুল-টেংকুলে বসতো এসে-ছোট্ট টুনটুনি
হয়তো দেখোনি তুমি হয়তো তোমার মনে নেই
সরষের হলদে ফুলে উড়তো অপরূপ প্রজাপতি
ঝাঁক বেঁধে শীতের পাখিরা আসতো এখানে-এইখানে

খুব ধীরে খুঁড়ে দেখো-এইখানে এই পায়ের নিচে
এখনও জেগে আছে প্রেম-জোনাকির হরিৎ চোখ
হয়তো দেখোনি তুমি, হয়তো তোমার মনে নেই
এইখানে জেগেছিলো লালমোরগের ঘাড়টান ভোর
এখানেই লেখা ছিলো ভালোবাসা, পাড়ভাঙা প্রেম।

সেই প্রেম আজ নেই, সেই গান ভুলে গেছে পাখি
গভীর আর্তনাদে আহত মাটির কোথায় লুকাবে তুমি!
এই ঘাসের ডগায় পিঠ রেখে শুয়ে দেখো একবার-
এখানে কাতরায় মেকি-সভ্যতার বাকি ইতিহাস!

রবিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

আমি সেন্ট ভ্যালেনটাইন বলছি….আসুন কিভাবে ১৪ফেব্রুয়ারি ভ্যালেটাইন ডে (বিশ্ব ভালোবাসা দিবস)হলো তা জেনে নিন…

অনেক দিন আগের কথা….আমি (ভ্যালেটাইন) তখন রোমে বাস করতাম..
৩য় শতকে কথা…তখন রোমের রাজা ছিলেন..ক্লুডিয়াস ২য়
তিনি স্বৈরাচারি রাজা ছিলেন
আমি তাকে ঘৃণা করতাম…শুধু আমি নই..আমারা,রোমের সর্ব জন সাধারনও
ক্লুডিয়াস ২য় চেয়েছিলেন রোমের সেনাবাহিনী হবে সেই সময় কার পৃথিবীর বৃহত্তম সেনাবাহিনী…
তাই তিনি সৈনিক নিয়োগ শুরু হলো.….কিন্তু অনেকেই যুদ্ধ করতে চাইলো না
রাজা ক্লুডিয়াস ২য় বেকায়দায় পড়লেন…
তিনি ভাবতে থাকলেন এবার কি করা যায়……….
দুষ্টু বুদ্ধি এলো মাথায়,তিনি ভাবলেন যদি কেউ বিবাহ না করে তাহলে যুদ্ধে সবাই মন দেবে..
রাজা ক্লুডিয়াস ২য় নির্দেশ দিলেন …..রোমে নতুন বিবাহ নিষিদ্ধ ….
যুবক যুবতিরা গেলেন খেপে।
তারা রাজাকে নিষ্ঠুর রাজা বলে সম্বোধন করলেন….
আমি (ভ্যালেটাইন) তখন রোমের ধর্ম যাজক ছিলাম..
কিন্তু আমারই এক শিষ্য প্রেমে আবদ্ধ হলো…তারা বিয়ে করতে চাইলো…
কিন্তু রাজা ক্লুডিয়াস ২য় এর নির্দেশআমি কি করি….
আমি রোমের ধর্ম যাজক প্রেমকে আস্বিকার করি কি করে….
তাই গোপন বিবাহ আয়োজন করলাম..
একটি আন্ধকার ঘর,একটি জ্জ্বলন্ত মোমবাতি,আমি এবং আমার শিষ্য প্রেমিক যুগল…
আমি বিড়বিড় করে মন্ত্র উচ্চারণ করলাম….

কিন্তু হায়..‘যেখানে বাঘের ভয় সেখানে সন্ধ্যা হয়’
তাই গোপন সূত্রে খরব পেয়ে সেনাবাহিনী আমাকে ধরে নিয়ে গেলো….
নিক্ষেপ করলো অন্ধকারাগারে……
আমার মৃত্যু দণ্ড ঘোষনা করা হলো…
আমি যখন জেলে বন্দি ছিলাম তখন আমাকে দেখতে রোমের যুবক যুবতিরা এসেছিলো...
সবাই আমার বন্ধু-বান্ধবী…
এসেছিলো হাতে নিয়ে রক্ত গোলাপ...
সেই জেলের রক্ষির ছোট্ট মেয়ে আমার সাথে দেখা করতে চাইলো…
তার সাথে নিরবে কাথা বললাম…
সে বললো ‘কেন তুমি গোপনে বিয়ে দিলে…তোমাকে সকলের সামনে বিয়ে দিতে হতো’
তাই আমার (ভ্যালেটাইন) মৃত্যুর আগে আমি আমার বন্ধুদের প্রতি একটি নেট লিখেছিলাম….
…..“ভলোবাসা…তোমার ভ্যালেনটাইলের পক্ষ থেকে”
১৪ ফেব্রুয়ারি ২৬৯ খ্রীষ্টাব্দ, আমার মৃত্যু দিন আসন্ন…
এই দিনই আমার (ভ্যালেটাইন) দেহ থেকে আমার মাথা আলাদা করা হয়…..
এর পর অনেক দিন কেটে গেছে….গঙ্গা-পদ্মা দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে
৪৯৬ খ্রীষ্টাব্দের কথা…রোমের পোপ জেলাসিয়াস ১৪ ফেব্রুয়ারি কে ভালোবাসা দিন হিসাবে ঘোষনা করেন..
আমার
(ভ্যালেটাইন) মৃত্যু দিনকে আমার স্মরণে……
এবং আজও এই দিনটি প্রেম বিনিময়ের দৃষ্টান্ত হয়ে আছে….

প্রেমিক প্রেমিক আমি (ভ্যালেটাইন) চিরদিন তোমার পাশে আছি …তোমার পাশেই থাকবো….
তোমরা অকুতোভয়ে এগিয়ে যাও……….

শনিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১১

ইচ্ছে মত বদলে ফেলুন আপনার ড্রাইভের আইকন

ইচ্ছে মত বদলে ফেলুন আপনার ড্রাইভের আইকন


ড্রাইভের আইকন চেঞ্জ করার জন্য প্রয়োজন Autorun.inf ফাইল এবং আপনার পছন্দ মত একটি আইকন।
ধরুন আপনার আইকনটির নাম MY ICON
এবার Autorun.inf ফাইল তৈরি করার জন্য একটি নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত গুলো লিখুন এবং Autorun.inf নামে সেভ করুন।
[autorun]
ICON=MY ICON.ico
***********************
দেখবেন Autorun.inf ফাইল তৈরি হয়েগেছে।
এবার আপনার পছন্দের আইকন এবং autorun ফাইলটি আপনার পছন্দের ড্রাইভে পেষ্ট করুন।
ফাইল দুটি হিভেন করে কম্পিউটার রিস্টাট করলে দেখবেন আপনার ড্রাইভের আইকন চেঞ্জ হয়েগেছে।
এভাবে আপনার সব ড্রাইভের আইকন ইচ্ছে মত চেঞ্জ করতে পারেন।

ছোট একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনার কম্পিউটারকে সম্পুন্ন বাংলা ভাষায় পরিনত করুন ...

আপনাদেরকে একটি ছোট সফটওয়্যার দিব জা দিয়ে আপনার কম্পিউটারকে খুব সহজে মাত্রিভাষা বাংলায় পরিনত করতে পারবেন ...।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর ইন্সটল করলেই আপনার কম্পিউটার বাংলা ভাষায় পরিনত হবে ...

ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করেন

Xp setup দিন মাত্র ১৫ মিনিটে,সফটওয়্যার লাগবে না

Xp setup দিন মাত্র ১৫ মিনিটে,সফটওয়্যার লাগবে না
• Boot your pc via bootable windows xp cd
• Window will load all files and after that in partition option select “C”
• Select type i.e NTFS or FAT to format the partiton
• Wait untill the pc try to restart, press enter to restart pc
• Once the restart completed and a screen of os installation appear, press “Shift + F10 key” to open cmd prompt
• In cmd prompt type “Taskmgr”, it will open “task manager”
• Goto “Process” tab and find “Setup.exe” process
• To set priority right click on Setup.exe and select “Set Priority”
• A submenu will open, here select the priority to “high” or above “Normal”, By default the priority will be Normal
আপনি যদি করতে পারেন তাহলে জানাবেন,আমি করতে পারছি তাই আপনাদের জানালাম......

''স্বপ্ন হবে রেকর্ড''

ধর্মতত্ত্ব বা জ্যোতিষ শাস্ত্রের পর সর্বপ্রথম মনোবিজ্ঞানই স্বপ্নের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এবার আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানেও যুক্ত হতে যাচ্ছে স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেওয়ার কৌশল। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, তাঁরা এমন একটি ইলেক্ট্রনিক রেকর্ডার আবিষ্কার করতে যাচ্ছেন, যা মানুষের মস্তিষ্ক কোষে স্থাপন করে স্বপ্নের ব্যাখ্যা বের করা যাবে। এমনকি মানুষ কোমায় থাকা অবস্থায়ও কী চিন্তা করছে, তাও বলে দিতে পারবে যন্ত্রটি।
যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনলজির (ক্যালটেক) একদল বিজ্ঞানী এই যন্ত্রটি উদ্ভাবনে কাজ করছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার ন্যাচার সাময়িকীতে তাঁদের এ সংক্রান্ত একটি প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। ইনস্টিটিউটে বিজ্ঞানী ড. মোরেন কার্ফের নেতৃত্বে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
বিজ্ঞানীরা জানান, তাঁরা তড়িৎবাহী এমন একটি যন্ত্রের উন্নয়ন ঘটিয়েছেন, যা মস্তিষ্কের উচ্চতর পর্যায়ের কার্যক্রম রেকর্ড করতে পারবে। এখন পর্যন্ত মানুষ কেবল ঘুম থেকে জাগার পর মনে থাকা স্বপ্নের কথাই বলতেই পারে। কিন্তু সম্ভাব্য যন্ত্রটি আবিষ্কার সম্পন্ন হলে মানুষ তার সব স্বপ্নই রেকর্ডার থেকে আবার দেখতে পারবে। একই সঙ্গে মস্তিষ্কের কার্যক্রমের ইলেক্ট্রনিক দৃশ্যায়নও দেখা যাবে। মস্তিষ্ক কোষে প্রতিস্থাপন করার পর যন্ত্রটি মস্তিষ্কের ইলেক্ট্রনিক উপাত্তের ব্যাখ্যা দিতে পারবে।
বিজ্ঞানীরা জানান, তাঁরা প্রাথমিক গবেষণার অংশ হিসেবে ১২ জন স্বেচ্ছসেবক মানসিক রোগীর ওপর একটি পরীক্ষা চালান। এতে তাঁদের মস্তিষ্কের স্মৃতি ধারণ করার একটি বিশেষ অংশের (মিডিয়াল টেম্পোরাল লোব নামে পরিচিত) কিছু কোষের ইলেক্ট্রনিক ডেটা রেকর্ড করা হয়। এ সময় তাদের প্রত্যেককে কিছু ছবি দেখানো হয়। তাতে দেখা গেছে, রোগীরা তাঁদের মস্তিষ্কের স্মৃতিতে থাকা ছবিগুলোর মধ্যে একটির ওপর আরেকটি প্রতিস্থাপন করে এক ধরনের 'হাইব্রিড ইমেজ' বা সংকর ছবির দৃশ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে। একপর্যায়ে তাঁরা সফলভাবে ছবিগুলোর সঠিক স্মৃতিচিত্র মানসপটে আনতে সক্ষম হয়েছে। বিজ্ঞানীরা এই সাফল্যের ওপর ভিত্তি করেই স্মৃতিসহ স্বপ্নের রেকর্ড ও ব্যাখ্যা দেওয়ার যন্ত্র আবিষ্কারের প্রক্রিয়া শুরু করেছেন বলে জানিয়েছেন।
এ ব্যাপারে প্রধান গবেষক ড. কার্ফ বলেন, 'মানুষ কেন স্বপ্ন দেখে, এখন পর্যন্ত এর সঠিক কোনো জবাব নেই। কিন্তু আমরা যদি যন্ত্রটি প্রকৃত অর্থেই উদ্ভাবন করতে সচেষ্ট হই, তাহলে এর সঠিক জবাব পাওয়া যাবে।

এ বছরই দ্বিতীয় সূর্য দেখবে পৃথিবীবাসী!

সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়ার গবেষকরা জানিয়েছেন চলতি বছরেই হয়তো পৃথিবীবাসী নতুন একটি নক্ষত্রের সাক্ষাৎ পেতে যাচ্ছে। সৌরজগতের প্রাণকেন্দ্র সূর্য ছাড়াও পৃথিবীকে ২ থেকে ৩ সপ্তাহ আলোকিত করে রাখবে আরেকটি নক্ষত্র। খবর টেলিগ্রাফ অনলাইন-এর।

ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডের গবেষকরা জানিয়েছেন, এ বছরের শেষ দিকে পৃথিবী থেকে ৬৪০ আলোকবর্ষ দূরের অরিয়ন নক্ষত্রপুঞ্জের বেটেলগেজ নক্ষত্রটি বিস্ফোরিত হবে। লাল বামন এই নক্ষত্রটির বিস্ফোরণের ফলেই তৈরি হবে সুপারনোভা। সুপারনোভা বা নাক্ষত্রিক এই বিস্ফোরণই পৃথিবীতে রাতের আকাশকে আলোকিত করে রাখবে। আর পৃথিবীবাসী দুইটি সূর্য দেখবে।

গবেষকরা আরো জানিয়েছেন, আকাশের অন্যতম উজ্জ্বল এই নক্ষত্রটি বিস্ফোরিত হলে সেই বিস্ফোরণ হবে পৃথিবী তৈরির পর থেকে সবচেয়ে বড় আলোক প্রদর্শনী। আর আলোর এই বন্যায় পৃথিবীর রাতের আঁধার চলে যাবে এবং ২/৩ সপ্তাহ জুড়ে রাতের বেলাও দিনের আলো থাকবে।

ইউনিভার্সিটি অফ সাউদার্ন কুইন্সল্যান্ডের গবেষক ব্র্যাড কার্টার জানিয়েছেন, চলতি বছরের শেষ দিকে সুপারনোভার এই বিস্ফোরণ ঘটার আশংকা রয়েছে আর যদি এমনটা না ঘটে তবে এই বিস্ফোরণ হতে হতে কয়েক লাখ বছর পেরিয়ে যাবে।

মিথিলার চিঠি(কবিতা)..

অনন্ত,মেহেদী পাতা দেখেছো নিশ্চয়ই..ওপরে সবুজ,ভেতরে রক্তাক্ত ক্ষত-বিক্ষত.!নিজেকে আজকাল,রড় বেশী মেহেদী পাতার মত মনে হয় কেন..ওপরে আমি অথচ ভেতরে কষ্টের যন্তনার এমন সব বড় বড় গর্ত যে,তার সামনে দাড়াতে নিজেরই ভয় হয়,অনন্ত।
তুমি কেমন আছো?বিরক্ত হচ্ছো নাতো?ভালোবাসা যে মানুষকে অসহায়ও করে তুলতে পারে,সেদিন তোমায় দেখার আগ পর্যন্ত আমার জানা ছিল না।তোমার উদ্দাম ভালোবাসার দূত্যি জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছাড়খার করে ফেলেছে আমার ভেতর,আমার বাহির.!আমারই হাতে গড়া আমার পৃথিবী।অনন্ত,যে মিথিলা সুখী হবে বলে ভালোবাসার পূর্ন চন্দ্র গিলে খেয়ে ভেজা মেঘের মত উড়তে উড়তে চলে গেল,আজও শূন্য অনন্তকে আরও শূন্য করে দিয়ে।তার মুখে এসব কথা মানায়না,আমি জানি।কিন্তু আমি আর এভাবে,এমন করে পারছি না..!আমার চারদিকের দেয়াল জুড়ে থৈ থৈ করে আমার স্বপ্ন ক্ষুণে রক্ত,উদাস দুপুরে বাতাসে শিস দেয় তোমার সেই ভালোবাসা.!পায়ে পায়ে ঘুরে ফেরে ছায়ার মতন তোমারই সৃতি।আমি আগলাতেও পারিনা,আমি ফেলতেও পারিনা..।সুখী হতে চেয়ে এখন দেখি দাড়িয়ে আছি একলা আমি,কষ্টের তুষার পাহারে.!অনন্ত.,তোমার সামনে দাড়ানোর কোন যোগ্যতাই আজ আমার অবশিষ্ট নেই। তবুও...তবুও,তুমিই একদিন বলেছিলে-
"ভেজা মেঘের মত অবুঝ আকাশে উড়তে উড়তে..জীবনের সুতোয় যদি টান পরে কখনো,চলে এসো,চলে এসো.,বুক পেতে দিবো।আকাশ বানাব,আর হাসনা-হেনা ফোটাব.."
সুতোয় আমার টান পড়েছে,অনন্ত।তাই আজ আমার সবকিছু আমার একরোখা জেদ,তুমিহীন সুখী হওয়ার অলীক স্বপ্ন..।সব,সব কিছু জলাণ্জলী দিয়ে তোমার সামনে আমি নত যেন।আমায় তোমাকে আর একবার ভিক্ষে দাও..!কথা দিচ্ছি,তোমার অমর্যাদা হবে না কোনদিন।অনন্ত,আমি জানি,এখন একলা পাষান কষ্টনিয়ে ঘুরে বেড়াও।
প্রচন্ড এক অভিমানে ক্ষনে ক্ষনে গর্জে ওঠে অগ্নিগিরি কেউ জানে না, আমি জানি।কেন তোমার মনের মাঝে মন থাকে না,ঘরের মাঝে ঘর থাকে না।উঠোন জোরা রূপোর কলস,তুলসী তলের ঝরা পাতা,কুয়ো তলার শূন্য বালতি,বাসন-কোসন,পূর্নীমার আমাবস্যার একলা ঘরে এই অনন্তের একা একা শুয়ে থাকা কেউ জানে না,আমি জানি।কেন তুমি এমন করে কষ্ট পেলে,সব হারিয়ে বুকের তলের চিতা নলে।কেন তুমি নষ্ট হলে.,কার বিহনে চুপি চুপি ধীরে ধীরে,কেউ জানে না,আমি জানি..!আমিই জানি..!
আগামী শনিবার ভোরের ট্রেনে তোমার কাছে আসছি।অনন্ত..,
আমায় আর কিছুনা দাও,অন্তত শাস্তিটুকু দিও.!ভালো থেকো,তোমারই হারিয়ে যাওয়া_মিথিলা...

নির্বাক যন্ত্রণা (ছোটগল্প)

নির্বাক যন্ত্রণা (ছোটগল্প)
.

“বাদাম দেইখা চাইয়া থাকি ই ই ই ই
আমার নি কেউ আসে রে ……..”

সূর্য্য ঢলে পড়েছে পশ্চিম দিগন্তে। কমলা রঙের তির্যক রোদ এসে পড়ছে শিবলীর মুখে। বেড়াবিহীন বারান্দায় বসে কাঠ চেঁচে পুতুল বানাতে বানাতে বারী সিদ্দিকীর “আষাঢ় মাইস্যা ভাসা পানি রে” গানটা গাইছিলো শিবলী। “বাদাম দেইখা চাইয়া থাকি ই ই ই ,আমার নি কেউ আসে রে ……..” কানে যেতেই তিন বছরের অপ্সরী দৌড়ে এলো,
: মামা ! এই নাও দুই টাকা।

ততক্ষণে শিবলীর চোখ মুখ গোল। অবাক হয়ে সে জিজ্ঞাসা করলো,
: টাকা দিয়ে আমি কি করবো!
: বাদাম কিনে খাবে।
: কেন?
: তুমি অন্যের বাদাম দেখে চেয়ে থাকো, এটা ভালো কাজ নয় মামা। লোকে খারাপ বলবে।

এইবার ব্যাপারটা পরিস্কার হয় শিবলীর কাছে। সে আনমনে যে গান গাইতেছিলো, ছোট্ট অপ্সরী সেই শুনেই ধরে নিয়েছে ওর মামা বাদম খাবার জন্য বাদাম দেখে চেয়ে থাকে। ব্যাপারটা বুঝতে পেরে শিবলীর হাসিতে ফেটে পরাটাই স্বাভাবিক ছিলো। কিন্তু সে হাসলো না। অপ্সরীকে বুকের মধ্যে টেনে নিলো। অপ্সরীর মাথার তালুটা ঠেকে আছে শিবলীর থুঁতনিতে। ওর নরম রেশমের মতো চুলের ভেতর চুমু খেলো শিবলী।

: আচ্ছা মা, এই দুই টাকা তুমি কোথায় পেলে?
: মনে নেই তোমার ! কাল বিকেলে আমায় দিয়েছিলে…. আচ্ছা মামা! এই পুতুলটা কার জন্য বানাচ্ছো?
: তাতো জানি না! হতে পারে আমার মায়ের জন্য।
: তোমার মা কই থাকে?
: আমার বুকের মধ্যে থাকে।
: ও ও ও ও

দুজনেই একটু চুপ করে থাকার পর অপ্সরী বলে,

: মামা, আমাকেও একটা পুতুল বানিয়ে দেবে?
: দেবো মা।

আবারও চুপ হয়ে যায় অপ্সরী। মেয়েটার এই এক বৈশিষ্ট্য— একটু কথা বলেই বড় মানুষদের মতো গম্ভীর হয়ে থাকবে কিছুক্ষণ।

: মামা, তোমার মা কে ?
: তুমি ই আমার মা।
: তাই ! তাহলে আমার মা কে? মাকে দেখি না কেন? সে কোথায় থাকে?

অপ্সরীর মায়াভরা চোখ দু’টোতে একরাশ জিজ্ঞাসা। ওর এসব প্রশ্নের সম্মুখীন হবার জন্য প্রস্তুত ছিলো না শিবলী। কি বলবে ভেবে পাচ্ছে না, তাই যা মুখে আসে,বলে দেয় সে।
: দেখো তো, মা ! প্রায় রাতেই তো তুমি তোমার মাকে দেখো। তোমার মা ঐ আকাশে থাকে। তুমি রাতে যে তারা দেখো না—তাদের মধ্যে যে তারাটা সবচেয়ে বড় আর বেশি ঝিলমিল করে, সে হচ্ছে তোমার মা।
: মা আমার কাছে থাকে না কেন মামা ? আমার যে মার কাছে থাকতে ইচ্ছে করে…

এরপর আর কথা সরে না শিবলীর মুখে । স্মৃতিপটে ভেসে উঠতে থাকে অনেক কিছু।

খুব পুতুলের শখ ছিলো শিউলীর। প্রতি বছর বৈশাখী মেলায় আর কিছু না হোক একটা পুতুল সে কিনতোই কিনতো। আর সারা বছরে কতবার যে আবদার করেছে “দাদাভাই, একটা পুতুল বানিয়ে দাও না ! তোমার বানানো পুতুল সবচাইতে সুন্দর হয়।”

শিউলীর শখ আর আবদার পূরণ করতে গিয়েই পুতুল বানাবার কৌশলটা রপ্ত হয়ে গেছে শিবলীর। এখন সে আর কারো আবদারের অপেক্ষায় থাকে না, বাতাসে শুকনো পাতার মর্মরে যেন সে শুনতে পায় শিউলীর কন্ঠস্বর। বাগানে একটা অচেনা পাখি হঠাৎ ডেকে ওঠে, শিবলীর মনে হয় শিউলী যেন পাখি হয়ে তাকে বলছে, “দাদাভাই! একটা পুতুল বানিয়ে দাও না”। চৈতালি সাঁঝে মাঠ থেকে যখন ভেসে আসে রাখালিয়া বাঁশির সুর, শিবলীর মনে হতে থাকে, শিউলী না জানি কতো আবদার করে যাচ্ছে তার কানে। তাই এখন সে যখন-তখনই পুতুল বানায়। তার বড় আদরের বোনটাকে মনে করে সে কাঠের বুক খুদে বের করে আনে নানা রকম অভিব্যক্তি ভরা পুতুল-মুখ।

অপ্সরীর জন্মের সময় শিউলী ছেড়ে গেছে প্রিয় দাদাভাই শিবলীকে। অপ্সরীর বাবা শিউলীকে ছেড়ে গেছে তারও ছ’মাস আগে। বুঝি অপ্সরীকে পৃথিবীতে পৌঁছে দেবার জন্যই শিউলীর এ ছয়টা মাস এখানে থাকা। স্বামীঅন্তপ্রাণ ছিলো সে, আর অপ্সরীর বাবাও শিউলীকে প্রাণের চাইতে বেশি ভালোবাসতো। সেই ভালোবাসা থেকে শিউলী তাই নিজেকে বেশি দিন দূরে রাখতে পারলো না।

“অপ্সরী” নামটাও শিবলীর রাখা। বোনের মৃত্যুর পর আর বিয়ে থা-র কথা মাথায়ই আনেনি সে, অপ্সরীকে বুকে নিয়েই কাটিয়ে দিচ্ছে দিন। অপ্সরীটা দেখতে হয়েছে ঠিক ওর মায়ের মতো…গোলগাল মুখ আর বড় বড় দুইটা চোখ কিন্তু নাকটা বোঁচা। তাই ওকে দেখতে পুতুল পুতুল লাগে। মা পুতুল ভালোবাসতো বলেই পৃতিবীতে একটা পুতুল রেখে গেছে হয় তো। অপ্সরী স্বভাবটাও পেয়েছে মায়ের। বোধ খুব তীক্ষ্ণ ওর, এতটুকুন মেয়ে ! যে কথাটা ওর বুঝবার কথা নয়, তাও সে বুঝে যায় কিভাবে যেন! আর পুতুল বলতেই পাগল। ঘরে কয়েক কুড়ি পুতুল রয়েছে তার, নিজের আর মায়েরগুলো এখন তার সম্পদ। তারপরও আজ বললো, “মামা, আমাকেও একটা পুতুল বানিয়ে দেবে?” এ তার কোনো দিন শেষ না হওয়া আবদার, যেন মায়ের শখের ধারাবাহিকতা রক্ষা করার দায়িত্ব নিয়ে সে এসেছে পৃথিবীতে; আর এসে সে হয়ে গেছে মামার পৃথিবী।

অনেক কথা, অনেক স্মৃতি ঘুরপাক খাচ্ছে শিবলীর মনে, খুব ওলট-পালট চলছে মনের ভেতর। জল গড়াচ্ছে চোখে। আজ আর পুতুল বানাবার ইচ্ছে নেই শিবলীর। অপ্সরীও যেন বুঝতে পারছে তার মনের অবস্থা। চুপচাপ বসে আছে মামার বুকের সাথে লেগে। ওদিকে সূর্য্যটাও ডুবে গেছে আধা, এরই মধ্যে উঠানের কোণের ডালিম গাছের ওদিকে কোথাও বসে ডাকতে শুরু করেছে কয়েকটা ঝিঁঝি পোকা। শিবলীর প্রাণের ভেতর হু হু করে ওঠে একটা ব্যথা। অপ্সরীকে আরও শক্ত করে বুকে জড়িয়ে ধরে যেন সেই ব্যথাটা চাপা দিতে চাচ্ছে সে।

সোমবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১১

এক সাথে যত খুশি ততো ই-মেইল চেক করুন ডেস্কটপ থেকে!

যে সফটওয়্যারটির কথা বলছি তার নাম হলো Multi Email Notifier। নাম দেখেই নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন এর কাজ কি। তারপরেও বলছি এটির কাজ হলো আপনার বিভিন্ন ইমেইল আইডিতে নতুন ইমেইল আসা মাত্রই শব্দ এবং ডেস্কটপ এলার্টের মাধ্যমে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করা। অর্থাৎ আপনার যদি একাধিক আইডি থাকে তাহলে বারবার কষ্ট করে লগ ইনের ঝামেলা করতে হবে না।

এই সফটওয়্যারটি আপনার সকল ইমেইল আইডির নতুন ইমেইল গুলো শো করবে। আর এর জন্য আপনাকে কিছুই করতে হবে না। শুধু প্রথমে একবার আইডি এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগ ইন করে রাখলেই হবে। তারপর অটোমেটিক ১০ মিনিট পর পর চেক করে আপনাকে জানিয়ে দিবে আপনার কোন নতুন মেইল এসেছে কিনা। :D



যেসব সুবিধা পাবেনঃ

জনপ্রিয় সব ইমেইল প্রভাইডারের সাপোর্ট। যেমনঃ
1. Gmail
2. Hotmail
3. Live
4. Yahoo

* অটোমেটিক ১০ মিনিট পর পর ইমেইল চেক।
* সাব্জেক্ট,প্রেরক এবং সময় দেখার সুযোগ সাথে সাথেই।
* পছন্দ অনুযায়ি সাউন্ড সিলেক্ট করা।
* আনলিমিটেড ইমেইল আইডি যুক্ত করার সুবিধা।
* সর্বোচ্চ নিরাপদ সিকিউরিটি সিস্টেম।
* ইমেইল বেক আপ রাখার সুবিধা।

এছাড়াও আরো কত কি!B-)
অপারেটিং সিস্টেমঃ

Windows ME, 2000, XP, 2003, Vista, Windows 7
ডাউনলোডঃ

প্রোডাক্ট পাতা: http://www.multiemailnotifier.com

ডাউনলোড: Multi Email Notifier v3.6.1

আশা করি সবার কাজে লাগবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।

E-mail Address Registration for S.S.C 2010 Examination Result( এসএসসি পরীক্ষার রেজাল্ট)

এস,এস,সি রেজাল্ট প্রাকাশিত হওয়ার সাথে সাথে রেজাল্ট রেজাল্ট পেতে চাইলেই এখনই আপনার Persona E-Mail ID রেজিষ্ট্রেশন করুন। বাংলাদেশ শিক্ষা দ্বারা চালু কৃত সম্পূর্ণ নতুন অপশন। নতুন জিনিস পেলাম। এখন দেখার বিষয় প্রাইমারী পরীক্ষার রেজাল্টের ওয়েব সাইটের মতো দশা না হয়। বোর্ড কর্তৃপক্ষের উচিত এ দিকটাই নজর দেওয়া। কারণ এতে ছাত্র/ছাত্রী দের যে পরিমাণে ভোগান্তির স্বীকার হতে হয়! তা একমাত্র ভুক্তভোগিরাই ভালো বুঝেন ।
" No delay to get SSC Result!! Students will be received, SSC 2010 result at his/her personal email address."------educationboard.gov.bd যাই হোক আশা করি এবার সব কিছু ঠিকঠাক মতো হবে। তবে কেউ যদি রেজাল্ট প্রকাশের সাথ সাথেই রেজাল্ট পেতে চান তাহলে এখনই আপনার ই মেইল এডড্রেস রেজিষ্ট্রেশন করুণ এই ঠিকান্ই S.S.C and H.S.C E-mail Address Registration for S.S.C 2010 Result