রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০১১

বড় সাইজের ফাইলকে একাধিক ক্ষুদ্র অংশে বিভক্ত করার নিয়ম

বিভিন্ন কারনে আমাদের বড় আকারের ফাইলকে স্পিলিট করার দরকার হয়। যেমনঃ ইমেইল এটাচমেন্ট হিসেবে পাঠানোর জন্য ,কারন ইমেইল সার্ভিস প্রোভাইডাররা এটাচমেন্ট ফাইল সাইজ একটা নির্দিষ্ট লিমিট করে দেয়। এছাড়া যাকে ফাইল পাঠাচ্ছেন তার ডাইনলোড স্পিড কম থাকলে ফাইল স্পিলিট করে পাঠালে তার ডাউনলোড করতে সুবিধা হয়। আজকাল ইন্টারনেটে অনেক ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রি ফাইল আপলোড করতে দেয়। ওই সাইটগুলোতে ফাইল অপলোড করে আপনি সবাইকে আপনার ফাইল শেয়ার করতে পারবেন। তবে সাইটগুলোতে ও ফাইল আপলোড সাইজ লিমিট করে দেওয়া আছে তাই আপনাকে ফাইল স্পিলিট করে আপলোড করতে হবে। আসুন দেখি কিভাবে ফাইল স্পিলিট করা যায়। ফাইল স্পিলিট করার জন্য বিভিন্ন সফটওয়্যার আজকাল পাওয়া যায়। আমরা ব্যবহার করবো Winrar সফটওয়্যারটি। Winrar একটি কম্প্রেশন সয়টওয়্যার। গুগল এ সার্চ করলেই Winrar পেয়ে যাবেন। ডাউনলোড করে ইনস্টল করে ফেলুন। এবার যে ফাইলটি স্পিলিট করতে চান সেটির উপর রাইট মাউস ক্লিক করুন। রাইট মেন্যু থেকে Add to archive… এ ক্লিক করুন। Archive name and parameters উইন্ডো ওপেন হবে। Split to volumes, bytes এ আপনি ফাইলের অংশগুলো যে সাইজের করতে চান তা লিখুন। ধরি আপনি প্রতিটি অংশ আট মেগাবাইট সাইজের করবেন, তাহলে লিখুন 8192k। ফাইলগুলো পাসওয়ার্ড প্রোটেকটেড করতে চাইলে Advanced ট্যাবে গিয়ে Set password… বাটনে ক্লিক করুন Archiving with password উইন্ডো ওপেন হবে। আপনার কাংখিত পাসওয়ার্ড দিন। ওকে বাটন প্রেস করুন। সবশেষে ওকে বাটন প্রেস করুন। স্পিলিট প্রসেস শুরু হয়ে যাবে। অংশগুলো মুল ফাইলের নামের সাথে .part1 .part2 .part3 এভাবে বসে যাবে। খেয়াল রাখবেন যেন ফাইলগুলোর নাম পরিবর্তন না হয়। এবার সব অংশ মার্জ করে একটা ফাইল করার জন্য সবগুলো অংশ একটা ফোলডারে রাখুন। যেকোন একটা অংশে রাইট মাউস ক্লিক করে রাইট মেন্যু থেকে Extract Here ক্লিক করুন। পুরো ফাইলটা আপনি পেয়ে যাবেন।

আপনার Pendrive অথবা USB memorycard কে বানিয়ে ফেলুন RAM

বর্তমানে আমাদের দেশের অনেক ইউসাররাই ব্যবহার করছেন Windows 7 কিন্তু প্রবলেম একটাই তা হল অত্যাধুনিক গ্রাফিক্স সিস্টেমের কারনে যাদের পিসির RAM বা Processor এর ক্ষমতা কম তারা প্রায়ই পিসি নিয়ে সমস্যায় পরেন তাদের পিসি স্লো হয়ে যায়,আর আমার
এ টিউনটি মূলত তাদের জন্যই । আমি আপনাদের যে প্রক্রিয়া বলব তার মাধ্যমে আপনারা যে কোন Pendrive,Memory কে RAM এর সহকারি মেমোরিতে রূপান্তর করতে পারবেন।
প্রথমে আপনার পিসিতে Pendrive বা Memorycard ঢোকান। এর পর My Computer এ যান । এরপর সেখানথেকে আপনার Pendrive বা Memorycard এর Properties এ যান।
ReadyBoost এ ক্লিক করুন ।সেখানে তিনটি অপশন দেখতে পাবেন ।
1. Do not use this device.
2. Dedicate this device to ReadyBoost.
3. Use this device.
এরপর সেখানথেকে 3. Use this device. এ ক্লিক করুন এরপরআপনার ইচ্ছা অনুযায়ী মেমোরি ব্যবহারের জন্য নির্ধারন করুন বা 2. Dedicate this device to ReadyBoost. এ ক্লিক করার মাধ্যমে আপনার device এর সর্বোচ্চ খালি জায়গা ReadyBoost এর জন্য ব্যবহার করুন ব্যস তা হলেই আপনার পেনড্রাইভ প্রস্তুত । এ পদ্ধতির ফলে আপনার পেনড্রাইভ আপনার RAM এর সহকারি মেমোরিতে রূপান্তরিত হবে । একবার পরখ করেই দেখুন । ( এটা শুধুমাত্র Windows 7 এর জন্য ) ভাল লাগলে Comment করবেন প্লিজ ।

নিজেই হয়ে যান মোবাইলের ইন্জিনিয়ার এবার চায়না মোবাইল

নিজেই হয়ে যান মোবাইলের ইন্জিনিয়ার (৩)এবার চায়না মোবাইল।চায়না মোবাইল গুলো বাংলাদেশে ব্যপক ভাবে ছরিয়ে পরেছে।কম দামে পাওয়া যায় অনেক সুন্দর সুন্দর মোবাইল ফোন।এগুলো বেশি দিন ব্যবহার করা যায় না।নানা রকমের সমস্যা হয়।আজকে আমি আনাদের এমন কিছু কোড দিব যে গুলোর সাহায্যে চায়না মোবাইল এর অনেক তথ্য জানতে পারনে।এবং লক আনলক করতে পারেন। 

 

  • Default user code : 1122, 3344, 1234, 5678
  • Engineer mode : *#110*01#
  • Factory mode : *#987#
  • Enable COM port : *#110*01# -> Device -> Set UART -> PS Config -> UART1/115200
  • Restore factory settings : *#987*99#
  • LCD contrast : *#369#
  • Software version : *#800#
  • Software version : *#900#
  • Set default language : *#0000# Send
  • Set English language : *#0044# Send
  • Set English language (new firmware) : *#001# Send

(Mozilla Firefox) ফায়ারফক্স কে আমি যেভাবে ব্যাকআপ রাখি

নতুন করে OS (Operating System) দিলে ফায়ারফক্স কে আগের মতো সজাতে অনেক বেগ পেতে হয়, না হলে অন্য সফটওয়ার এর সাহায্য নিতে হয় । তারপর কিছু কমতি রয়েই যায় ।
আমি যেভাবে কোন সফটওয়ার ছাড়া ব্যাকআপ রাখি ,
প্রথম ফায়ারফক্স ওপেন করুন , Help মেনু থেকে “Troubleshooting Information” ক্লিক করুন , Troubleshooting Information উইন্ডো আসবে , এখানে আপনার ফায়ারফক্স এর সাধারন তথ্য পাবেন । “Profile Directory” পাশে “Open Containing Folder” বাটন এ ক্লিক করুন, নতুন একটি ফোল্ডার ওপেন হবে, আর এ ফোল্ডার এ যাকিছু আছে তাই আপনার ফায়ারফক্স এর যাবতিয়  অ্যাড অন্স, বুক মার্কস, কুকিস এমন কি আপনার ব্যক্তিগত সব ধরনের তথ্য ।
এই ফোল্ডার এর সব কিছু আন্য কোথাও সেভ করে রাখুন, এটাই আমার ব্যাকআপ । আবার যখন ফায়ারফক্স নতুন করে ইন্সটল দেবেন অথবা ফায়ারফক্স এ ঝামেলা হলে “Profile Directory” সব কিছু ডিলিট করে ব্যাকআপ এর সব ফাইল এখানে পেস্ট করে দিলেই আবার আগের মোত ফায়ারফক্স কে ফিরে পাওয়া যাবে

কম্পিউটারের পাসওয়ার্ড হারিয়ে ফেললে করনীয়

আপনার কম্পিউটারের ইউজার পাসওয়ার্ড হারিয়ে পেললে পুনরায় ইউজার এ ঢুকতে প্রথমে আপনাকে এডমিনিস্ট্রেশনে  ঢুকতে হবে। এডমিনিস্ট্রেশনে ঢুকতে লগ-অন স্ক্রিন আসলে Ctrl+Alt+Delete কী একসাথে চাপুন। তাহলে এডমিনিস্ট্রেশন একাউন্ট আসবে। এবার এডমিনিস্ট্রেশন ঢুকে Start Menu তে ক্লিক করে Run এ যান এবং
“control userpasswords2” লিখে ওকে করুন।
এবার যে একাউন্টের পাসওয়ার্ড ভুলে গেছেন তা সিলেক্ট করে Reset Password এ ক্লিক করুন। তাহলে আপনার ইউজার একাউন্টের পাসওয়ার্ড রিমুব হয়ে যাবে। আপনি ও আপনার একাউন্টে ঢুকতে পারবেন।

IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে ।

IDM যে আমাদের প্রিয় ডাউনলোড ম্যানেজার তা আর বলার প্রয়জন নেই ।
কিন্তূ সমস্যা হলো এটা ফ্রী সফটওয়্যার না , আর এটা কিনে ব্যাবহার করার ক্ষমতা আমাদের অনেকেরি নেই, তাই আমরা প্যাঁচ ব্যাবহার করি আর Trojan এর শিকার হই যা আমরা অনেকেই জানি না । আর এই Trojan গুলো আমাদের ক্র্যাক করা অ্যান্টিভাইরাস ধরতে পারে না
তাই যা হয়ার তাই হয়, PC স্লও , Net স্লও ।
73374306 IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে । | Techtunes
তাই আজ দেখুন প্যাঁচ ছাড়া কিভাবে IDM কে Genuine করবেন ।
প্রথমেই IDM যে কোন ভার্সন ইন্সটল করুন, এবার এখান থেকে Hosts নামের RAR ফাইলটি ডাউনলোড করে Extract করুন । এবার এই ফাইল টি C:/-> Windows -> System32 -> Drivers -> Etc-> পেস্ট করুন ,
72573199 IDM ব্যাবহার করুন Genuine করে । | Techtunes
কোন মেসেজ আসলে Yes দিন ।
এখন আপনার IDM কে যে কোন নাম এর সাথে নিচের যেকোন সিরিয়াল নাম্বার দিয়ে রেজিস্ট্রেশান করুন ।
key
১। OX48V-QTRIU-0LW9T-K30JT
২। Y0DXL-W74VL-VQ9P5-URZMO
৩। TDMU2-OFSPR-70RGS-AR3HI
৪। IREXY-08BMZ-USW8L-WJA1T

লুকিয়ে ফেলুন আপনার পিসির হার্ডডিস্ক !!!

নিজের ব্যক্তিগত কম্পিউটারটি অনেক সময় অন্য কারও ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। এমন সময় কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন : কম্পিউটারে হয়তো আপনার ব্যক্তিগত কিছু আছে, যা অন্য কাউকে দেখতে দিতে চান না। আর এ সমস্যার সমাধান হিসেবে আপনি চাইলে আপনার হার্ডডিস্ক ড্রাইভগুলোকে লুকিয়ে বা স্থগিত করে রাখতে পারেন, যাতে অন্য কেউ ড্রাইভগুলো দেখতে বা প্রবেশ করতে না পারে।
কাজটি যেভাবে করবেন:
-Start Menu > Run> এ গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার দিন
-group Policy নামে একটি Windoআসবে
-User configuration > Administrative Templates > Windows Components>Windows Explorer Commend দিন
-ডানপাশে অনেকগুলো Options দেখা যাবে
-ড্রাইভগুলো লুকানোর জন্য ‘Hide these specified drives in ¸ Computer’ এ ডাবল ক্লিক করুন
-নতুন একটি Windo িআসবে সেখানে Enable নির্বাচন করুন
-নিচে একটি ড্রপ ডাউন মেনু দেখা যাবে। ড্রপ ডাউন মেনুতে ক্লিক করে যে কোনো একটি অথবা সব ড্রাইভ ঐরফব করার জন্য Restrict all drives নির্বাচন করে Apply > ok করুন
-এবার গু Computer খুলে দেখুন ড্রাইভগুলো কোথায় যেন চলে গেছে
-একই নিয়মে ড্রাইভগুলোকে স্থগিত করে রাখতে পারেন
এর জন্য ‘Prevent access to drives from ¸ Computer’ এ ডাবল ক্লিক করে উপরোক্ত ৬ এবং ৭ নং নিয়ম অনুযায়ী কাজটি করে নিতে পারেন
-আগের সেটিংয়ে ফিরে যেতে ৬ নং Option এ থাকা অবস্থায় Not Configured করে দিতে হবে

পেন ড্রাইভের যত সমস্যার সমাধান

autorun.inf ফাইল সকল হার্ডড্রাইভ এবং পেন ড্রাইভ থেকে সরাতে পিসিকে সেফ মোডে রিবুট করুন।
start>run এ ক্লিক করুন।টাইপ বক্সে cmd লিখে এন্টার চাপুন।এবার কমান্ড কনসোলে গিএ লিখুন del /a:h /f c:\autorun.*
প্রতিটি হার্ড্ডিস্কের জন্য একই পদক্ষেপ শুধু প্রয়োজনীয় হার্ড্ডিস্কের অক্ষর “c” এর সাথে বদল করুন। wink
‘open with’ জনিত সমস্যার সমাধান
ডেস্কটপের মাই কম্পিউটারে ডাবল ক্লিক করেন।এবার টুলে যান এবং ফোল্ডার অপশনস নির্বাচন করে ভিউতে যান সেখানে Show Hidden files and folders এবং আনচেক করেন Hide Extension and
Hide protected operating system file.ওকে ক্লিক করেন।
এখন টাস্কম্যানেজার খুলুন (ctrl-shift-esc) সেখান থেকে প্রসেস নির্বাচন করুন এবং খুজুন wscript.exe পেলে প্রসেসটি বন্ধ করুন।
এখন যান Start -> Search খোজ করুন “autorun.inf”.
যেসব ফাইলে MS32DLL.dll.vbs লেখা আছে তা ডিলিট করুন
SHIFT + DELETE চেপে. একই সাথে সিস্টেম থেকেও ডিলিট করুন।
(C:\WINDOWS\ MS32DLL.dll.vbs)
এবার রেজিস্ট্রি এডিটরে যান Start -> Run -> Regedit এন্টার চাপুন।
নির্বাচন করুনHKEY_LOCAL_MACHINE –> Software –>Microsoft –>Windows –> Current Version –> Run.
খুজুন “MS32DLL” এবং ডিলিট করুন।
    এবার নির্বাচন করুন HKEY_CURRENT_USER –> Software –> Microsoft –> Internet Explorer –> Main.
এখনে একটা উইন্ডো পাবেন “Hacked by Godzilla” লেখা সেটা ডিলিট করুন।
রেজিস্ট্রি এডিটর বন্ধ করুন।
যান Start –> Run -> gpedit.msc এন্টার চাপুন।. চালু হবে“Group Policy”.
নির্বাচন করুন User Configuration –> Administrative Templates –> System –> ডাবল ক্লিক করুন “Turn off Auto play” .উইন্ডোতে নির্বাচন করুন
“Enabled” এবং “All drives”. এখন Group Policy বন্ধ করুন।
এখন যান Start –> Run -> msconfig -> Startup.
খুজুম MS32DLL, পছন্দ করুন Enable All, এবং আনচেক করুন “MS32DLL” ক্লিক এপ্লাই এবং ওকে।
“System Configuration Utility” থেকে বের হয়ে আসুন ও নির্বাচন করুন
“Exit without Restart”
সবশেষে যান My Computer -> Tools -> Folder Options -> View.
নির্বাচন করুন Hide Extension and Hide protected operating system file এবং don’t show hidden
files and folders.“Recycle bin” খালি করুন এবং পিসি “Restart” করুন।
The device ‘Generic volume’ cannot be stopped right now:
এর সমাধান
    যান My Computer -> Right click on drive icon
    নির্বাচন করুন hardware – > Device -> Policies
    নির্বাচন করুন Optimize for quick performance।
USB drive will not appear in your Computer এর সমাধান
এটা হতে পারে যে আপনি পেন ড্রাইভ পিসিতে যুক্ত করেছেন কিন্তু উইন্ডোজ ডিতেক্ট করেও আইকন শো করছে না।.এক্ষেত্রে মূল সমস্যায় উইন্ডোজে যে সে পেন ড্রাইভের জন্য প্রয়োজনীয় ড্রাইভ লেটার দিতে পারছে না।এর জন্য আমাদের যা করতে হবে
    * যান Start -> Run -> টাইপ করুন diskmgmt.msc এবং এন্টার চাপুন।
    * নির্বাচন করুন USB Drive -> এর উপর রাইট ক্লিক করুন. এখন ক্লিক করুন Change Drive Letter and paths
    * ড্রপ ডাউন মেনু থেকে অব্যাবহৃত ড্রাইভ লেটার পছন্দ করুন এবং ইয়েস ক্লিক করে কনফার্ম হয়ে ওয়ার্নিং মেসেজ ছেড়ে বেড়িয়ে আসুন।
    * এখন নতুন ড্রাইভ লেটার সহ আপনার পেন ড্রাইভ মাই কম্পিউটারে শো করবে।
    * এখন পেন ড্রাইভ ব্যাবহার করুন অনায়াসে।                               
Double click on drive opens new window এর সমাধান
মেথড ১।
    * যান Start -> Run and টাইপ করুন regsvr32 /i shell32.dll. ওকে ক্লিক করুন।
    * DllRegisterServer এবং DllInstall in shell32.dll succeeded মেসেজ আসবে।ব্যাস হয়ে গেল।
মেথড ২:
    * খুলুন Start >> Run এবং টাইপ করুন regedit
    * যান HKEY_CLASSES_ROOT/Directory/Shell. ডাবল ক্লিক করুন the default key টাইপ করুন none এবং ওকে চাপুন।
    * এবার যান HKEY_CLASSES_ROOT/Drive/Shell. ডাবল ক্লক করুন  the default key টাইপ করুন none এবং ওকে চাপুন।
পেন ড্রাইভ ব্যাবহারের কৌশলঃ
   ১।সবসময় পেন ড্রাইভ পোর্ট থেকে ৯০ ডিগ্রীতে ইন্সার্ট কতুন।
   ২।খুব বাজে পরিস্থিতি না হলে ফরম্যাট করবেন না।
   ৩।১৫ দিনে একবার হলেও ডি-ফ্র্যাগমেন্ট করুন।
   ৪।যখনই পেন ড্রাই আন-প্লাগ করবেন তখন safely remove option ব্যাবহার করুন।
   ৫।পেন ড্রাইভের সিরিয়াল নম্বর সযত্নে রাখুন।
   ৬।পেন ড্রাইভ খোলার আগে ভাইরাস আছে কিনা চেক করে নিন।
এর অনেকটাই গুগল থেকে পাওয়া ও অভিজ্ঞতার ফল।

কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন

কোন সফটওয়্যার ছাড়াই কম্পিউটারের সাটডাউনের সময় নির্ধারণ করুন
কেমন আছেন সবাই? আজ আপনাদের কাছে দারুন টিপম শেয়ার করছি। আশাকরি আপনাদের ভাল লাগবে। তো আমরা এখন কাজের কথায় চলে যাই। মনেকরুন আপনি আপনার কম্পিউটারটিকে নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন করতে চান কিন্তু আপনার কাছে প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেই! তবে এই কাজটি কোন সফটওয়্যার ছাড়াই করতে পারেন!!! ধরুন আপনি আপনার কম্পিউটারকে ৫ মিনিট পর সাটডাউন করতে চান, তাহলে ৫ মিনিটরে সময় হল ৩০০ সেকেণ্ড। এক্ষেত্রে প্রথমে Start Menu থেকে Run এ ক্লিক করুন। তারপর টাইপ করুন Shutdown.exe-s-t-300 এবং Ok করুন। আপনি যদি ৫ মিনিটের পরিবরতে অন্য কোন সময় কম্পিউটার বন্ধ করতে চান তাহলে সেই সময়কে সেকেণ্ডে প্রকাশ করুন এবং ৩০০ জায়গায় তা টাইপ করুন। আপনার কম্পিউটার নিদ্রিষ্ট সময়ে সাটডাউন হবে। আর যদি আপনি এই টাইমার বন্ধ করতে চান তাহলে Start Menu থেকে Run এ গিয়ে Click করুন তারপর Shutdown.exe-a।

২০ সেকেন্টে PC চালু

এই সুবিধাটি আপনার মেশিনে সক্রিয় করতে চাইলে নিম্নের পদ্ধতি অনুযায়ী চালিয়ে যান।
১। প্রথমে Start থেকে Run এ ক্লিক করুন । ২। Regedit লিখুন এবং ok করুন। ৩। এখন HKEY_LOACAL_MECHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control থেকে ContentIndex তে ক্লিক করুন। ৪। Startup Delay টি খুজে বের করুন এবং Double ক্লিক করুন। ৫। এখন Decimal এ ক্লিক করুন। ৬। ভেলু 4800000 এর পরিবর্তে 40000 বসিয়ে দিন। ৭। এখন Registery Editor বন্ধ করে পিসি  Restart নিতে চাইলে, নিতে দিন।
আর হ্যাঁ, কেউ যদি আরো আগে পিসি চালুর নিয়ম জেনে থাকেন তাহলে আমাকে তথ্য জানাবেন।
ধন্যবাদ সবাইকে।

মজিলা ফায়ারফক্সের টাইটেলবারে দিন নিজের নামমজিলা ফায়ারফক্সের টাইটেলবারে দিন নিজের নাম

ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের পর এবার আসুন জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার মজিলা ফায়ারফক্সে। এখানেও একই অবস্থা। আপনি টাইটেলবারে আপনার নাম দিতে পারবেন। যা করতে হবে, তা হলঃ
  • C:\Program Files\Mozilla Firefox ফোল্ডারে যান।
  • chrome ফোল্ডারটি ওপেন করে en-US.jar নামক ফাইলটি WinRAR, 7-Zip বা WinZip এর মাধ্যমে ওপেন করুন। (এক্ষেত্রে ফাইলটি অন্য কোথাও বা অন্য নামে রিনেম করে ব্যকআপ করে রাখুন)।
  • locale\branding খেকে brand.dtd নামক ফাইলটি নোটপ্যাড দিয়ে ওপেন করুন। তাহলে নিচের কোডটি দেখতে পাবেন।
<!ENTITY  brandShortName        “Firefox”>
<!ENTITY  brandFullName         “Mozilla Firefox”>
<!ENTITY  vendorShortName       “Mozilla”>
  • এ কোডের পরিবর্তে নিম্নের কোড টাইপ করুন।

<!ENTITY  brandShortName        “Firefox”>
<!ENTITY  brandFullName         “Mozilla Firefox Provided by Digital Zone “>
<!ENTITY  vendorShortName       “Mozilla”>
  • এবার File মেনু থেকে Save ক্লিক করুন।
  • এবার নোটপ্যাডটি Close করুন ও প্রাপ্ত ডায়ালগ বক্সে Yes বাটনে ক্লিক করুন।
  • এবার en-US.jar নামক ফাইলটি Close করুন।
শেষ আপনার কাজ। এবার ফায়ারফক্স ওপেন করুন আর দেখুন পরিবর্তনটা।

মাত্র এক লাইনের কোড দিয়ে সমাধান করে ফেলুন অটোরান সমস্যাঃমাত্র এক লাইনের কোড দিয়ে সমাধান করে ফেলুন অটোরান সমস্যাঃ

কম্পিউটার যারা ব্যবহার করেন তারা অবশ্য অটোরান সমস্যার সাথে কম-বেশি পরিচিত। এ্রর আক্রমণে যে সমস্যা হয় তা অত্যান্ত বিরক্তিকর। কোন ড্রাইভে ডাবল ক্লিক করলে উক্ত ড্রাইভ খোলে না আর অটোরান মেনু আসে। এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে মাত্র এক লাইনের কোড ব্যবহার করুন। আর এক নিমিষেই শেষ অটোরান ভাইরাস। নিচের মতো করুন।
  • § প্রথমে স্টার্ট মেনু থেকে রানে যান।
  • § এবার cmd লিখে এন্টর করুন। তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
  • § এবার নিচের কোডটি লিখুনঃ
del c:\autorun.*/f/s/q/a
  • তারপর এন্টার দিন।
  • § তাহলে ফাইল মুছা শুরু হবে, এবার আবার নিচের লাইনটি লিখুনঃ
del d:\autorun.*/f/s/q/a
  • তারপর এন্টার দিন।
  • § এখানে দেখুন C এবং D লিখলাম। এখানে C ও D হচ্ছে ড্রাইভ লেটার। আরেকটা কথা del শব্দটির পর এটা স্পেস দিয়ে ড্রাইভ লেটার লিখবেন।
সর্বশেষ আপনার সিস্টেমটি রিস্টার্ট করুন। এখন দেখবেন অটোরান সমস্যা নেই।
সবাই ভাল থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ, ধন্যবাদ…….

Folder লক করতে নিচের নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন:

যে ফোল্ডারটির password দিতে চান সেই ফোল্ডারের উপর মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে send to অপশনের compressed (zipper) folder এ ক্লিক করুন।
ফলে ফোল্ডারটি Zip folder এ রুপান্তরিত হবে।
এখন Zip folder এ মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটন ক্লিক করুন
এবং open with থেকে compressed (zipper) folder তে ক্লিক করুন।
এখন নতুন যে উইন্ডোটি আসবে সেখানে যে কোনো খালি জায়গায় মাউস পয়েন্ট রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে add a password এ ক্লিক করুন এবং password এবং new password এ একই password দিয়ে ok করুন।
তারপর ফোল্ডার ওপেন করে দেখুন আপনার password হয়ে গেছে।
কোন সমস্যা হলে মন্তব্যের ঘরে জানাবেন।
সবাইকে ধন্যবাদ।
আল্লাহ হাফেজ।