সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০

কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের জন্য সাধারন কয়েকটি টিপস

আমরা অনেকে কম্পিউটার নিয়ে অনেক ঘাটাঘাটি করে অনেক কিছু শিখি । কিন্তু অনেকে আছেন যারা শুধুমাত্র ব্যবসায়িক অথবা অফিসিয়াল কাজের জন্যই কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকেন । তাদের কম্পিউটার নিয়ে ঘাটাঘাটি করার সময় নেই । তাদের কেউ যদি এই টিউন থেকে উপকৃত হন তাহলেই এ টিউনটি সার্থক হবে ।
1 . কম্পিউটারের গতি বৃদ্ধি করার জন্য এই টিপসটি ব্যবহার করতে পারেন
CONTROL PANEL-PERFORMANCE & MAINTAINENCE -ADMINISTRATIVE TOOL- SERVICE – INDEXING SERVICE – DISABLE
2 . হার্ডডিস্ক চেক করার জন্য
RUN এ গিয়ে টাইপ করুন CHKDSK ওকে চাপুন
3 . ফাইল ট্রান্সফার স্পিড বাড়ানোর জন্য TERA COPY  ডাউনলোড করে ইউস করুন ।
4 . কম্পিউটারের টেম্পোরারি ফাইলগুলো ডিলেট করার জন্য
RUN এ গিয়ে টাইপ করুন 1. PREFETCH 2. %TEMP% 3.TEMP 4. RECENT
5 . পেনড্রাইভ অথবা সিডির অটোপ্লে বন্ধ করার জন্য
RUN এ গিয়ে টাইপ করুন GPEDIT.MSC – USER CONFIGURATION – ADMINISTRATIVE TEMPLE – SYSTEM – TURN OF AUTO PLAY – ENABLE – ALL DRIVE.
6 . ড্রাইভ হাইড করার জন্য
RUN এ গিয়ে GPEDIT.MSC – USER CONFIGURATION – WINDOWS COMONENTS – WINDOWS EXPLORER – HIDE THESE SPECIFIED DRIVE IN MY COMPUTER – CHOICE A DRIVE – ENABLE – OK
7 . সিডি অথবা ডিভিডি ড্রাইভ ডিসেবল করার জন্য
MY COMPUTER – RIGHT BUTTON CLICK- MANAGE-DEVICE MANAGER – CD/DVD RM – DOUBLE CLICK – DISABLE
8 . ইউএসবি ড্রাইভ ডিসেবল করার জন্য
MY COMPUTER – RIGHT BUTTON CLICK- MANAGE-DEVICE MANAGER – Universal Serial Bus Controllers { double click } – USB ROOT HUB সবগুলো ডিসেবল করুন ।
ভাল লাগলে মন্তব্য দিবেন । কারও উপকারে আসলে অবস্যই সার্থক হব । সকলকে ধন্যবাদ

আপনার নেটের ২০% ব্যান্ডউইথ বুঝে নিয়েছেন কি?

আমরা অনেকে হয়ত জানিনা উইন্ডোজ আমাদের নেটের ২০% ব্যান্ডউইথ Reserve করে রাখে।আপনি ইচ্ছে
করলে এই Reserve কৃর্ত ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করে
আপনার নেটকে করে তুলতে পারেন আর ও গতিময়।আসুন দেখি কিভাবে কাজটি করা যায়:
(১)প্রথমে স্টাট বাটন ক্লিক করে রানে যান
(২)Run এর মধ্যে টাইপ করুন gpedit.msc enter দিন
(৩)Group policy Editior চালু হবে
(৪)এর পরে খুজুন Local computer policy
(৫)এর পরে যান computer configuration
(৬)তারপরে যান Administrative Templates
(৭)Network এ যান
(৮)এর পরে খুজুন QQS Paket Scheduler এবং এতে ক্লিক করুন
(৯)Limit Reservable Bandwidth
খুজে বের করুন এবং এর মধ্যে ডাবল ক্লিক করুন।
(১০)দেখবেন Lmit Reservable Bandwidth propertise নামে একটা উইন্ডোজ আসবে।যার Setting tab এর মধ্যে
দেখবেন not Configured রেডিও বাটনে চেক
দেওয়া আছে।আপনি not configured এর নিচে
যে Enable বাটন আছে এর মধ্যে ক্লিক করে এনাবল
করুন
(১১)এবার দেখুন Bandwidth limit এ দেখুন 20% করা আছে এটাকে আপনি 0% করে দিন।এবার আপনার উইন্ডোজে আর কোন ব্যান্ডউইথ
Reserve করা নেয়।এবার আপনি গ্রুপ পলিসি এডিটর বন্ধ করে দিন।আপনার কাজ শেষ।এখন নেট ব্যবহার করুন আগের চেয়ে গতিময়।এর আগে নেট এর
গতি বাড়ানো নিয়ে একটি টিউন করেছিলাম যা শুধু
উইন্ডোজ xp তে কাজ করত আশা করছি এটা xp
এবং window 7 দুটোতেই কাজ করবে।

জেনে রাখুন বিষ্ময়কর কিছু তথ্য!

* একটা কম্পিউটারের অন্তত দশ লক্ষাধিক শক্তিশালী হ্‌ওয়া লাগবে মানব মস্তিস্কের সমান কাজ করতে হলে ।
* একটা নয়া মডেলের শক্তিশালী কম্পিউটার একটা .১ গ্রাম ওজনের গোল্ডফিসের মস্তিস্কের সমানও কাজ করতে সক্ষম নয় ।
* ১০০ বছর আগেও বোর্নিওতে মানুষের মাথার খুলি মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা হতো।
*বিড়াল ১০০ রকম শব্দ করতে পারে। আর কুকুর পারে মাত্র ১০ রকম।
* মানব মস্তিস্ক শরীরের আয়তনের মাত্র ২% হলেও এর শক্তি চাহিদা অনেক । মোট শক্তির ২০% ।
* প্রতিদিন মহিলারা গড়ে ৭০০০ বাক্য বলে থাকে, আর পুরুষরা বলে থাকে ২০০০ বাক্য ।
* পৃথিবী যদিও নিজ অক্ষে ঘন্টায় ১০০০ মাইল বেগে ঘোরে, কিন্তু অবিশ্বাস্য গতিতে সামনের দিকে এগিয়ে চলে, ঘন্টায় প্রায় ৬৭০০০ মাইল বেগে ।
* বাচ্চা বিড়াল চোখ বন্ধ অবস্থায় জন্মায়। ৭ থেকে ১৪ দিন এভাবে চোখ বন্ধ অবস্থাতেই থাকে।
পৃথিবীর প্রাণীদের মধ্যে ৮০ ভাগই হচ্ছে পোকামাকড়।
* প্রাচীনকালে গ্রীক ও রোমানরা শুকনো তরমুজকে মাথার হেলমেট হিসেবে ব্যবহার করতো।
* চোখ খুলে হাঁচি দেখা সম্ভব নয়। আয়নায় চেষ্টা করে দেখতে পারেন!।
* মাথা কাটা পড়লেও তেলাপোকা বেঁচে থাকে কয়েক সপ্তাহ! ঐ কয়দিন কিভাবে সে খানাপিনা করে কে জানে?
* পৃথিবীতে একটি প্রাণীর নাম বলেন তো?, যার কোনো মগজ বা মস্তিস্ক অর্থাৎ ব্রেইন নেই? ভাবছেন যাহ, মগজ ছাড়া প্রাণী তা আবার হয় নাকি? আরে সত্যিই তাই! স্টার ফিশ নামের একধরনের সামুদ্রিক মাছের নাকি কোনো মগজই নেই। মগজের বদলে এক ধরনের স্নায়ুতন্ত্রের মাধ্যমেই তারা তাদের যাবতীয় কাজ করে থাকে। প্রশ্ন করতেই পারেন যে তাদেরকে কেনোই বা মাছ বলা হয়? তাহলে শোনেন, তারা আসলে মাছ নয়। পানির নিচে থাকে বলেই তাদেরকে তারা মাছ বা স্টার ফিস বলে ডাকা হয়।
* প্রথিবীতে কতই না প্রাণী। এতো বড় থেকে শুরু করে চোখে দেখা যায় না এমন প্রাণীও রয়েছে। তবে আমাদের পৃথিবীতে ৯৫% প্রাণীই একটা মুরগীর ডিমের চেয়েও ছোট।
* অনেকেই হেভি মেটাল মিউজিক শুনতে ভালোবাসে, আবার অনেকেই ভালোবাসে না। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো উইপোকারা হেভি মেটাল মিউজিক খুব পছন্দ করে। মিউজিক শোনার সময় তারা দ্বিগুণ গতিতে কাঠ কাটতে পারে।
* পৃথিবীতে বছরে প্রায় ১০০০০০০ এরও বেশী ভুমিকম্প হয়ে থাকে ।
* প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ১০০ বজ্রপাত পৃথিবীতে হয়ে থাকে ।
* এযাবৎকালের সবচেয়ে উচুতম গাছটি হল একটি অস্ট্রেলিয়ান ইউক্যালিপটাস গাছ, যার উচ্চতা ৪৩৫ ফুটের মতো ।
* ইলেকট্রিক ঈল মাছ প্রায় ৬৫০ ভোল্ট শক দিতে পারে ।
*সারা শরীর ঘুরে আসতে একটি রক্ত কোষের ৬০ সেকেন্ডের মতো সময় লাগে ।
* একজন পুরুষ দেহে এক সেকেন্ডে প্রায় ১০০০ কোষ শুক্র তৈরী হয়, প্রায় ৮৬০০০০০০ এক দিনে ।
* আকার অনুযায়ী গুবরে পোকা (বিটল) হল পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী পোকা, একটা রাইনোসোরাস গুবরে তার নিজের ‌ওজনের চেয়ে প্রায় ৮৫০ গুন বেশী বইতে পারে ।* মানব হৃৎপিন্ডদিনে প্রায় ১০০,০০০ বার স্পন্দিত হয় ।
* শিকারের কারনে বিলুপ্ত হবার প্রায় ১০০ বছর পর ১৫০৭ সালে ডোডো আবিস্কার হয় ।
* ৪,৮০০ বছর আগে মিশরীয়রা ৩৬৫ দিনের বছর সম্পর্কে জানতো ।

গতি বাড়বে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের

কম্পিউটারে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দিয়ে ওয়েবসাইট দেখার গতি বাড়াতে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলে টুলসে যান। এরপর ইন্টারনেট অপশন থেকে অ্যাডভ্যান্সডে ঢুকে সেটিংসে ক্লিক করতে হবে। তারপর সিকিউরিটি ট্যাবে ক্লিক করে Empty temporary internet files folder when browser is closed-এর পাশের বক্স চেক করে বের হয়ে আসুন। এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে ব্রাউজিং দ্রুত হবে, কারণ সাধারণ অবস্থায় নেট ব্রাউজিংয়ের সময় অনেক টেম্পোরারি ফাইল ও ফোল্ডার সেভ থাকে, যে কারণে ব্রাউজিংয়ের গতি ধীর হয়। কিন্তু, এ পদ্ধতি অনুসরণ করলে টেম্পোরারি ফাইলগুলো ব্রাউজার বন্ধ থাকা অবস্থায় মুছে যাবে, ফলে পরবর্তী সময়ে ওয়েবসাইট দেখার গতি দ্রুত হবে।

সহজ করুন e-mail-এ ঢোকার পথ, user name এবং password ছাড়াই প্রবেশ করুন e-mail

আমরা যারা নেট ব্যবহার করছি, তাদের ক্ষেত্রে অপরিহার্য একটি বিষয হচ্ছে, মেইল চেক করা। সকালটাই শুরু হয় ইনবক্সে নতুন কি মেইল আসল তা দিয়ে। কিন্তু এই মেইল চেক করার জন্য আপনাকে প্রথমে ব্র্রাউজারে ঢুকতে হবে, মেইল একসেস পেইজ খুলে, ইমেইল আইডি, পাসওয়ার্ড টাইপ করে তারপর পাওযা যাবে ইনবক্স।
একটু শর্টকাট করেই বলি, এতকিছু করেও কিন্তু আমরা মেইল চেক করছি, তথাপি কাজটি যদি আরও সহজ করে দেয়া যায় তাহলে সময়ও বাচঁল আবার এতগুলো প্রসেসের হাত থেকে কিছুটা স্বস্তিও পাওয়া গেল।
কিভাবে ? ধরুন আপনার পিসির ডেক্সটপে একটি তৈরী শর্টকাট থাকল, পিসি ওপেন করে শুধু সেই শটকার্টে ক্লিক করলেই হল, সোজাসুজি সে নিজে থেকেই ব্রাউজার ওপেন হয়ে অটো লগইন করে আপনার মেইলে নিয়ে যাবে। কাজটা কত সহজেই হয়ে গেল তাইনা ? একবার শুধু শর্টকাট করে নিলেই হল, ব্যস।
অবশ্য এজন্য আপনাকে সেই শর্টকাট তৈরীর সময় একটি কমান্ড লাইন লিখতে হবে। (পোষ্টে যথাক্রমে তা দেয়া থাকল কপি-পেষ্ট করলেই হবে)
  • ১) ডেক্টটপে মাউসের ডান দিকে ক্লিক করে একটি নতুন শর্টকাট তৈরী করুন
  • ২) “Type the location of the item” – বক্সে নীচে দেয়া যে কোন সার্ভিসের একটি কোড সেখানে কপি-পেষ্ট করুন। [ব্রাকেট ছাড়া]
  • ৩) MYUSERNAME – এর স্থানে আপনার ইমেইল আইডি এবং MYPASSWORD – এর স্থানে আপনার ইমেইলের পাসওয়ার্ড টাইপ করুন।
  • ৪) Next – এ ক্লিক করে পরের স্টেপে যে শর্টকাটটি তৈরী করতে যাচ্ছেন তার একটি নাম দিন, নিজের পছন্দনুযায়ী।
  • ৫) Finish করে শর্টকাটটি তৈরী কমপ্লিট করুন।
এবার ডেক্সটপে তৈরী হওয়া শর্টকাট-টিতে ক্লিক করে উপভোগ করুন সরাসরি ইমেইল চেকিং, ইউজার নেইম, পাসওয়ার্ড ছাড়াই।


CODE

My Yahoo!
[http://login.yahoo.com/config/login?login=MYUSERNAME&passwd=MYPASSWORD&.done=http://my.yahoo.com]
Yahoo! Mail:
[http://login.yahoo.com/config/login?login=MYUSERNAME&passwd=MYPASSWORD&.done=http://mail.yahoo.com] কিন্তু, এই টিপসটি শুধুমাত্র ইয়াহু সংশ্লিষ্ট সার্ভিসগুলোর ক্ষেতে প্রযোজ্য। যা ইতোমধ্যে আপনারা সার্ভিসগুলোর কোড দেখে নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন।

রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১০

আপনার কম্পিউটার কি বন্ধ হতে বেশী সময় নেয়? সমাধান করুন।

আসলে এ সমস্যার কারন হলো – উইন্ডোজ কাজ করার সময় অনেক টেম্পরারি পেজ বানায় যার কিছুটা আবার ও নিজে নিজেই বন্ধ হওয়ার সময় মুছে দেয়। এজন্য বেশি সময় নেয়। আপনি চাইলে এটা করা থেকে পিসি কে বিরত রাখতে পারেন।
“Start” এ ক্লিক করুন। “Run” এ যান। regedit লিখুন এবং এন্টার দিন। Registry Editor খুলবে। ওখান থেকে HKEY_LOCAL_MACHINE এ যান। ডাবল ক্লিক করুন। আগের মতোই ডাবল ক্লিক করে সব আইটেম খুলবেন। SYSTEM এ ক্লিক করুন। Control থেকে Session Manager এ যান এবং Memory Management মেনুটি খুজে বের করুন। ClearPageAtShutdown যান এবং ClearPageAtShutdown ভ্যালুটি ০ ( শূন্য ) করে দিন।
রিস্টার্ট করুন ।

আসুন জানি আর একটু ইন্টারনেট সর্ম্পকে ….

এখন তো আমরা কম বেশি সবাই ইন্টারনেট ব্যবহার করি।কিন্তু আপনি জানেন কি যে ঠিক কবে কি ভাবে ইন্টারনেটের জন্ম?আমার মনে হয় অনেকেই জানি না।
তাই চলুন দেরি না করে ইন্টারনেট সর্ম্পকে কিছু জানতে চেষ্টা করি।
internet আসুন জানি আর একটু ইন্টারনেট সর্ম্পকে .... | Techtunes
২ সেপ্টেম্বর ১৯৬৯ ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষাগারে দুটো জগদ্দল ভারী, বিরাটকায় কম্পিউটার ক্যাবল দিয়ে জুড়ে, তার একটা থেকে অন্যটায় নিছকই কিছু হাবিজাবি তথ্য পাঠিয়েছিলেন ক্লাইনরক। জনা কুড়ি লোকের সামনে ঠিক সেই মুহূর্তেই জন্ম হয়েছিল ইন্টারনেটের পূর্ব পুরুষ ‘আরপানেট’ নেটওয়ার্কের। তবে ইন্টারনেটের মূল উদ্যোগটা ছিল মার্কিন প্রতিরক্ষা গবেষণা বিভাগ (আর পা)-এর। উদ্দেশ্য ছিল প্রযুক্তির মাধ্যমে সারা বিশ্বকে হাতের মুঠোয় আনা। ‘আর পা’র উদ্যোগে তৈরি বলেই নাম হয়েছে ‘আরপানেট’। মজার কথা, যে ভাবনা থেকে আজকের ফেসবুক বা ইউটিউবের জন্ম, ষাটের দশকে আরপানেট নিয়ে তোলপাড়ের সময়ে ক্লাইনরকদের মাথায় কিন্তু প্রায় একই ভাবনা ঘুরছিল- অবাধ তথ্য আদানপ্রদানের একটা নেটওয়ার্ক তৈরি। সে যা-ই হোক, প্রথম পরীক্ষা সফল হতেই ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে আরপানেটের মাধ্যমে জুড়ে গেল আরো চারটে প্রতিষ্ঠান। গতি বাড়ল কাজের।
পুরোদস্তুর ইন্টারনেট অবশ্য এল সত্তরের দশকে। যখন আবিষ্কার হলো ‘ইন্টারনেট প্রোটোকল স্যুট’ (আইপি)। আরপানেটের মতো একাধিক নেটওয়ার্ক কে জুড়ে দেয়ার কৌশলটা হয়ে গেল জলবৎ তরল। একই সঙ্গে এল ই-মেল। আশিতে এল ‘ডট কম’ আর ‘ডট ওআরজি’। আর নব্বইয়ের দশকে ব্রিটিশ পদার্থবীদ টিম বার্নস লি বের করে ফেললেন ‘ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব’ ( www )। একটি শব্দবন্ধ, যাতে মাউস ছুঁইয়ে বা কি-বোর্ড চেপে নিমেষে পৌঁছে যাওয়া গেল বহুদূরের কাক্সিক্ষত তথ্যে। ব্যস, সাধারণ মানুষের ঘরে ঢুকে পড়ল ইন্টারনেট।
সংগ্রহ –

IP address কি? আসুন একটু জানার চেস্টা করি

ইন্টারনেট ব্যবহারকারি প্রত্যেকের একটি নিজসব পরিচিতি থাকে যা সাধারনত কতগুলি নিউমেরিক্যল নম্বর দারা প্রকাশ করা হয়, যেমন-195.24.53.107। এই সাংকেতিক নম্বর গুলিই IP address নামে পরিচিত। IP address এর প্রথম চারটি নম্বর হলো খুব গুরুত্তপূর্ন। প্রথম চারটি নম্বর দেখেই বলে দেওয়া যায় নেটওয়ার্ক টি কি ধরনের এবং এর হোস্ট কে। IP address  এই চারটি নম্বর octets নামে পরিচিত, কারন এদের প্রত্যেকের binary form এ আটটি করে স্থান আছে।
এই চারটি নম্বরকে বিভিন্ন শ্রেনীতে ভাগ করে IP address তৈ্রী করা হয়ঃ-
  1. class A: এই ক্লাস এর IP address সাধারনত খুব বড় নেটওয়ার্ক সার্ভিসের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়, যেমনঃ বড় বড় আন্তর্জাতিক কোম্পানি। এই সমস্ত IP address এর প্রথম octet টি হয় 1 থেকে 126 এর মধ্যে।
  2. class B: এই ক্লাস এর IP address সাধারনত মিডিয়াম নেটওয়ার্ক সার্ভিসের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ বড় বড় কলেজ ক্যাম্পাস। এই সমস্ত IP address এর প্রথম octet টি হয় 128 থেকে 191 এর মধ্যে।
  3. class C: এই ক্লাস এর IP address সাধারনত ছোট থেকে মিডিয়াম সাইজের বিজনেস নেটওয়ার্ক সার্ভিসের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।এই সমস্ত IP address এর প্রথম octet টি হয় 192 থেকে 223 এর মধ্যে।
  4. class D: এই ক্লাস এর IP address সাধারনত multicasts (স্পেশাল গ্রুপ আ্যড্রেস) নেটওয়ার্ক সার্ভিসের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়।এই সমস্ত IP address এর প্রথম octet টি হয় 224
  5. Class E: 225 দিয়ে শুরু এই IP address ব্যবহার করা হয় সাধারনত গবেষনার ক্ষেত্রে।
  6. Loopback : 127.0.0.1 এই ধরনের IP address ব্যবহার করা হয় loopback এর ক্ষেত্রে। অর্থাৎ troubleshooting এবং নেটত্তয়ার্ক টেস্টিং এর ক্ষেত্রে। আপনার IP address 127.0.0.1 এই আকার ধারন করলে জানবেন, আপনার কার্‌্যকলাপ চেকিং করা হচ্ছে।
  7. Broadcast – Broadcast ম্যসজ সবসময় 255.255.255.255 এই ধরনের IP address ব্যবহার করে।
আপনার আসল IP address এর অবস্থান কি জানতে হলে এই লিঙ্ক এ জানঃ http://www.ip2location.com/
আপনি যদি IP address এর সাহয্যে  আপনার ভিজিটরের অবস্থান জানতে চান, তাহলে লিঙ্ক এ জানঃ
http://www.ip2location.com/free.asp

সুন্দরবনকে ভোট করার সময় এখনই ।

আমরা অনেক ভোট করার পরও কক্সসবাজার সপ্তশ্চর্য থেকে বাদ পরে গিয়েছে তাই আমাদের উচিত এখন থেকেই ভোট দেয়া শুরু করা । আমাদের মাঝে অনেকেই আছেন যারা শেষ মুহুর্তে ভোট দিয়ে থাকি কিন্তু শেষের দিকে আমরা কয়টি বা ভোট দিতে পারি । আমাদের উচিত প্রতিদিন না হোক ২-৩ দিন পর পর ভোট দেয়া । এটা শুধু আমাদের কয়েকজনের দিয়িত্ব না সকলের চেষ্টাতেই সুন্দরবন আজ এই পর্যায়ে এসেছে । এখনও প্রায় ১ বছরের বেশী বাকি আছে । আমি সকলকে জানাতে না পারি টেকটিউনস এর সকল ভিজিটর এবং টিউনারকে অনুরোধ করছি বেশী বেশী ভোট করার জন্য । সুন্দরবন এখন ৩ নম্বর অবস্থানে আছে আমরা কি পারি না সুন্দরবনকে ১ নম্বরে আনতে । আমাদের কক্সসবাজারও অনেক ভাট পেয়েছিল তারপরও বাদ পরেছে তাই যদি আমরা এখন থেকেই ভোট দেয়া শুরু করি তাহলে আমরা আশা করতে পারব যে ১ নম্বর না হোক সেরা সাতে সুন্দরবন থাকবে ।সকলের সাড়া কামনা করছি । সকলকে ধন্যবাদ ………………এই লিঙ্ক এ জানঃ

Windows XP এর কিছু দরকারী কি-বোর্ড সর্টকাট।

Windows XP কম্পিউটার ব্যবহারকারীদের সাথে এক মিশে থাকা নাম।প্রতিদিন আমরা এটি ব্যবহার করি।আর এটি ব্যবহার করতে আমাদের যে যন্ত্রটি অতি সহায়ক তা হল মাউস।মাউস দিয়ে আমরা প্রতিদিন দিয়ে থাকি হাজারো কমান্ড।কিন্তু আপনি জানেন কি,আপনি যদি কি-বোর্ডের সর্টকাট গুলো কাজে লাগিয়ে উইন্ডোজ ব্যবহার করেন তাহলে প্রায় ৫০% দ্রুত কাজ করতে পারবেন।হয়তো ভাবছেন এত গুলো কমান্ড কি জানা সম্ভব।আপনার সুবিধার জন্য আমি নিচে Keyboard Shortcut গুলো ক্রমানুসারে দিয়ে দিয়েছি।প্রয়োজনমত দেখে নিতে পারেন।
General
Help – F1
Copy – CTRL+C
Cut – CTRL+X
Paste – CTRL+V
Undo action – CTRL+Z
Redo action – CTRL+Y
Delete selected item (item will be moved to the Recycle Bin) – DELETE
Delete selected item (item will NOT be moved to the Recycle Bin) – SHIFT+DELETE
Copy selected item – CTRL while dragging selected item
Create shortcut – CTRL+SHIFT while dragging an item
Rename selected item – F2
Move mouse cursor to the beginning of the next word – CTRL+RIGHT ARROW
Move mouse cursor to the beginning of the previous word – CTRL+LEFT ARROW
Move mouse cursor to the beginning of the next paragraph – CTRL+DOWN ARROW
Move cursor to the beginning of the previous paragraph – CTRL+UP ARROW
Select text block – CTRL+SHIFT with an arrow key
Select more than one item – SHIFT with any arrow key
Select all items – CTRL+A
Search – F3
Display selected item’s properties – ALT+ENTER
Close – ALT+F4
Shortcut menu for the active window – ALT+SPACEBAR
Close active doc – CTRL+F4
Switch between open items – ALT+TAB
Cycle through items in the order in which they were opened – ALT+ESC
Cycle through screen elements – F6
Address bar in Windows Explorer – F4
Shortcut menu for selected item – SHIFT+F10
Start menu – CTRL+ESC or Win (the key with the windows logo on it from your keyboard).
Display System menu for active window – ALT+SPACEBAR
Display corresponding menu – ALT+underlined letter
Perform the menu command or other underlined command – ALT+underlined letter
Menu bar in the active program – F10
Open next menu to the right, or open a submenu – RIGHT ARROW
Close next menu to the left, or close a submenu – LEFT ARROW
Refresh active window – F5
One level up in Windows Explorer – BACKSPACE
Cancel current task – ESC
Task Manager – CTRL+SHIFT+ESC ort ALT+CTRL+DEL
CD/DVD does not automatically play – hold Shift while inserting the disk.
Windows Explorer
Bottom of active window – END
Top of active window – HOME
Display all subfolders under the selected folder – NUM LOCK+ASTERISK (*) on numeric keypad
Display contents of selected folder – NUM LOCK+PLUS SIGN (+) on numeric keypad
Collapse selected folder – NUM LOCK+MINUS SIGN (-) on numeric keypad
Collapse current selection if expanded, or select parent folder – LEFT ARROW
Display current selection if collapsed, or select first subfolder – RIGHT ARROW
Address bar – ALT+D
One level up – BACKSPACE
Dialog Box
Enable extended mode – SHIFT+F8 in extended selection list boxes. Use arrow keys to move the cursor without changing the selection. Adjust the selection by pressing CTRL+SPACEBAR or SHIFT+SPACEBAR. Press SHIFT+F8 to cancel extended selection mode.
Move forward through tabs – CTRL+TAB
Move backward through tabs – CTRL+SHIFT+TAB
Move forward through options – TAB
Move back through options – SHIFT+TAB
Perform command or select option that goes with that letter – ALT+underlined letter
Access command – ENTER
Select or clear check box – SPACEBAR
Select a button – Arrow keys
Help – F1
Display items in the active list – F4
Open a folder one level up – BACKSPACE
Accessibility
Filter Keys on/off – Right SHIFT for eight seconds
High Contrast on/off – Left ALT+left SHIFT+PRINT SCREEN
Mouse Keys on/off – Left ALT+left SHIFT+NUM LOCK
Sticky Keys on/off – SHIFT five times
Toggle Keys on/off – NUM LOCK for five seconds
Utility Center – Win +U
Win+X (Microsoft natural keyboard shortcuts)
Start menu – Win
System Properties – Win+PAUSE/BREAK
Desktop – Win+D
Minimize all windows – Win+M
Restore minimized windows to the desktop – Win+SHIFT+M
Open Computer – Win+E
Search for a file or folder – Win+F
Search for computers on the network – CTRL+Win+F
Windows Help- Win+F1
Lock keyboard – Win+L
Run dialog box – Win+R
Open Run dialog box – Win+U
ভালো মনে করলে মন্ত্যব্য করবেন।

শনিবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১০

PC দিয়ে Control করুন যেকোন Electrical Device

বর্তমানে Computer আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি প্রয়োজনীয় অংশ হয়ে গেছে। Computer দিয়ে ছোট বড় কত রকমের কাজ যে করা যায় তা বলে শেষ করা যাবে না। উদাহরন স্বরুপ টিভি দেখা, গান শোনা, মুভি দেখা, নেট ব্রাউজ করা, টাইপিং করা ইত্যাদি। কিন্তু কিছু কাজ সাধারনত Computer দিয়ে করা যায় না। যেমনঃ লাইট, ফ্যান এর মতো ইলেকট্রিক্যাল ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করা।
তাই আজ আমি আপনাদের জন্য এমন একটি সার্কিট এনেছি যেটা ব্যবহার করে যে কোন সাধারন Computer এর Parallel Port এবং Proper Software এর সাহায্যে শুধু 1 টি নয় 8 টি পর্যন্ত Electrical Device Control করা যাবে।

Parallel Port

Computer বা PC র Parallel Port এ মোট 25 টি Pin থাকে। একে Printer Port ও বলা হয়। Parallel Port এর 18-25 নং Pin Ground বা Negative আর 2-9 নং Pin Data Port । এই 8 টি Data Port ব্যবহার করে 8 টি Electrical Device Control করা যাবে।
এখানে যে সার্কিটটি ডায়াগ্রাম দেয়া আছে এর মাধ্যমে শুধু 1 টি Electrical Device Control করা যাবে। 8 টি Electrical Device Control করার জন্য এরকম 8 টি সার্কিট প্রয়োজন হবে।


উপরের সার্কিটটিতে মোট 3 টি অংশ আছে।
  • 1. PC Part : এই অংশে Parallel Port এর Negative Pin এবং 1 টি Data Port Pin এর মাঝে রেজিস্ট্যান্স সহ 1 টি Extra Bright White LED লাগানো আছে।
  • 2. Light Activated Relay Part : এই Part এ একটি 6 Volt Relay Switch ব্যবহার করে Electrical Device Control করা হয়। এছাড়া এই অংশে 1 টি Transistor Q1, 1 টি LDR ( Light Dependent Resistor) R1, 1 টি Variable Resistor R2, 1 টি Resistor R3, 1 টি Diode D1 আছে। সার্কিটটিতে Power Supply হিসাবে 6 Volt DC ব্যবহার করা হয়েছে। Relay টির On /Off Position এর পরিবর্তন হয় LDR এর উপর পড়া Lighting Condition এর উপর। LDR এ আলো পড়লে Relay টি On হয় আর LDR এ আলো না পড়লে Relay টি Off হয়ে যায়।
  • 3. Software Part : এখানে ব্যবহৃত Software টি C++ Programing ভাষায় লেখা হয়েছে। এতে Device 1(Pin 2) – Device 8 (Pin 9) পর্যন্ত On /Off Position দেয়া আছে। Device No অনুসারে Numeric Pad এ No টিপলে উক্ত Device (Pin) টি On /Off হবে। Software টি Download করুন ।

কিভাবে কাজ করেঃ

Software টি দিয়ে Device (Pin) টি On করলে White LED টি জ্বলে ওঠে। এর আলো LDR এ পড়ে ফলে Relay টি On হয়ে যায় এবং এর সাথে যুক্ত Electrical Device On হয়ে যায়। Software টি দিয়ে Device (Pin) টি Off করলে White LED টি নিভে যায়। ফল স্বরুপ Electrical Device টি Off হয়ে যায়।

Parts List :

  • Resistor 470Ω – 1Pce
  • LED White – 1Pce
  • R1= LDR – 1Pce
  • R2= VR 50KΩ – 1Pce
  • R3= 1KΩ – 1Pce
  • Relay = 6Volt – 1Pce
  • Q1 = 2N2222 / SL100 – 1Pce
  • D1= Diode 1N4001 – 1Pce
  • Power Supply 6Volt DC.

হাতের তালি দিয়ে অন অফ করুন আপনার যেকোন জিনিস

হাতের তালি বা শব্দ সাহায্য কোন কিছু অন বা অফ করা গেলে কেমন হয় নিশ্চয় মন্দ না । আমি আজ যে সার্কিট ডায়াগ্রাম টি সাথে আপনাদের পরিচয় করে দিবো , এ দিয়ে আপনারা কাজ টি করতে পারবেন। এর কয়েকটি অংশ রয়েছে যেমন ,
  • সাউন্ড ট্রিগার জেনারেটর।
  • ক্লক পালস জেনারেটর ও ক্লক পালস কাউন্টার।
  • হাতের তালি বা শব্দ গ্রহন করার জন্য একটি কন্ডেসার মাইক্রোফন ব্যবহার করা হয়েছে, ১নং ট্রানজিস্টারটি শব্দে এম্পলিফাই করা জন্য ব্যবহার করা হয়েছে।
  • ক্লক পালস জেনারেটর তৈরী করা হয়েছে ৫৫৫ আইসি দিয়ে।
  • ক্লক পালস কাউন্টার তৈরী করা হয়েছে ৪০১৭ আইসি দিয়ে।
৪০১৭ আইসি টি কাজ পালস গণনা করা , কারন একবার হাত তালি দিলে ১ম আইসি টি একবার ট্রিগার করবে এর ফলে ২য় আইসির ২য় পিনটি ( ১ম আউটপুট ) হাই হয়ে যাবে এরপর আবার হাত তালি দিলে ২য় আউটপুট সক্রিয় হবে একইভাবে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য আউটপুট গুলো সক্রিয় হবে।
৪০১৭ আইসিতে মোট ১০ টি আউটপুট রয়েছে, প্রয়োজন মতো যে কয়টি ইচ্ছা সে কয়টি আউটপুট ব্যবহার করা যাবে। তবে মনে রাখবেন যে কয়টি আউটপুট ব্যবহার করা হবে তার পরের আউটপুট থেকে রিসেট পিন সাথে সরাসরি সংযুক্ত করতে হবে। আইসির ০ আউটপুট ( ৩নং পিন ) কোন ক্লক পালস ছাড়াই হাই হয়ে যাই । তাই ২নং পিন (১ম আউটপুট) থেকে শুরু করতে হবে। ৪০১৭ আইসির ১৬নং পিন পজিটিভ , ৮নং পিন নেগেটিভ এবং ১৫ পিন রিসেট টার্মিনাল । প্রতিটি আউটপুট হাই হয়ে যাওয়ার সাথে সাথে একটি এলইডি জল্বে। শুধু মাএ অন বা অফ করার জন্য দুটি আউটপুট ব্যবহার করতে হবে।

তৈরী করতে যা যা লাগবে :

  • আইসি:- ( NE555 Timer , CD-4017  decade counter )
  • রেজিস্টার:-  ( R1 – 10k, R2 – 1.2m, R3 – 2.2k, R4 – 150k,  R5 – 220k, R6 – 10k)
  • ট্রানজিস্টার:- (T1 – Bc 148, T2 ,T3 ,T4 – BEL 187
  • ক্যাপাসিটর ( C1,C2 – 0.1 mfd/16v, C4- 4.7 mfd/16v , C5 – 0.01 mfd/16v , C6 – 1000mfd/16v )
  • ডায়োড:- ( D1,D2 -IN4001)
  • এলইডি :-3pic
  • মাইক:- কন্ডেসার মাইক

সার্কিট ডায়াগ্রাম :

 

মিনি এফ এম ট্রান্সমিটার

এফ এম ট্রান্সমিটার শুনতে কার না ভালো লাগে । আর এটা যদি হয় আবার নিজের তৈরি তাহলে তো কোন কথাই নেই । আমি আজ আপনদের এমন একটি র্সাকিট এর সাথে পরিচয় করে দিবো , যা দিয়ে আপনি খুব সহজে একটি মিনি এফ এম ট্রান্সমিটার তৈরী করতে পারবেন।
র্সাকিট টি মাএ ২টি ট্রানজিস্টার দিয়ে তৈরী করা হয়েছে। এটি দিয়ে আপনি প্রায় ৪০০ মিটার দুরতের যেকোন এফ এম রিসিভারে ট্রান্সমিট করতে পারবেন। এখানে যে কয়েল টি ব্যবহার করা হয়েছে তা হল ২২নং ইনসুলেড কপার তার , এবং এটি আপনি ৮ থেকে১২ বার একটি পেনসিলে পেচিয়ে তৈরি করবেন। এখানে  ৪ নং ব্যবহার করা হয়েছে ফ্রিকুয়েন্সি পরিবর্তনের জন্য। এটি ৯ ভোল্ট এর ডিসি সংযোগ দিতে হবে।
র্সাকিট ডায়াগ্রাম :


যা যা লাগবে :
  • রেজিস্টর :(R1,R4,R6 = 10K , R2 = 1M , R3 = 100K , R5 = 100 ohm , R7 = 1K)
  • ক্যাপাসিটর :( C1,C2 = 0.1uF , C3 = 0.01uF , C4 = 4-40pF , C5 = 4.7pF)
  • ট্রানজিস্টার : ( Q1,Q2 = 2N3904)
  • ইন্ডাকটেন্স : (L1 = 0.1uH)
  • মাইক্র ফোন
  • কয়েল : ২২নং ইনসুলেড কপার তার
আর দেরি না করে এখনেই কাজ শুরু করে দেন

 

আমার FM

ইলেকট্রনিক্স সম্পর্কে যাদের মৌলিক জ্ঞান আছে এবং ইতমধ্যেই ছোটখাট দু-একটি সার্কিট বানিয়েছেন তারা অতি সহজেই বানাতে পারেন আপনার নিজস্ব FM রেডিও ষ্টেশনটি।

এই সাকির্টের মুল বৈশিষ্ট গুলো হলঃ
১. মাত্র তিন ভোল্ট ডিসিতে চলে (২টি পেন্সিল অথবা বাটন ব্যাটারী) তাই সহজে বহনযোগ্য
২. ফ্রিকোয়েন্সি ৮০-১১০ মেগা হার্জ এবং রেন্জ ১০০-১৫০ মিটার (১০০ মিটারের অধিক দুরত্বের ট্রান্সমিটার বানানো এবং ব্যবহার বাংলাদেশে নিষিদ্ব)
৩. খুবই অল্প স্হানে (ভেরো বোর্ড বা প্লাস্টিকের উপর) তৈরি করা যায় এমনকি একটি ঝরণা কলমের ভেতরেও রাখা যায় (বুঝতেই পারছেন কোন ধরনের ব্যবহারের কথা বলছি!)
৪. কয়েল বানানোর জন্য কোন ফেরিট কোরের দরকার নাই, ২২ নং তার (মোটর রিপায়ারিং দোকানে পাবেন) একটি গোল পেন্সিলের উপর ৪ প‌্যাঁচ দিলেই আপনার কয়েল রেডি।
৫. সব রেজিস্টর ১/৪ ওয়াটের হবে। 0.1uf টি হলো ইলেক্ট্রোলাইটিক ক্যাপাসিটর ১৬ বা ২৫ ভোল্টের হলেই চলবে এবং + - দেখে লাগাবেন।
৬. MIC হিসেবে কন্ডেন্সার মাইক ব্যবহার করবেন, দাম ৫ থেকে ১০ টাকা ।
৭. 5pf ট্রিমার দিয়ে FM ব্যান্ডে 88-108 MHz এ ট্রান্সমিটারের ফ্রিকোয়েন্সি সেট করতে হবে।এন্টেনা হিসেবে ১ ফুট বা এর অধিক লম্বা যেকোন ধাতব তার ব্যবহার করতে পারেন।

যাইহোক আমার প‌্যাচাল না শুনে ডাযাগ্রামটি দেখুন। সার্কিট ডায়গ্রামে সব উল্লেখ করেছি বিধায় আলাদা করে পার্টস লিস্ট দিলাম না।




তৈরি করতে যেকোন সমস্যা হলে আমাকে জানান আর দুটি ব্যপারে সাবধান থাকবেন
১. এসি মেইনস ২৫০ ভোল্ট লাইনে ভূলেও হাত লাগাবেননা কিংবা কোন ধাতব বা অন্য পরিবাহী বস্তু দিয়ে টাচ্ করবেননা। নয়তো সেটাই হবে আপনার জীবনের শেষ ভূল।
২. উত্তপ্ত সোল্ডারিং আয়রণ (তাঁতাল) যেন শরীরের কোথাও না লাগে, সাবধান!

সহজেই তৈরী করুন মজার কিন্তু কাজের ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট Disco Light

একসময় টি টি তে আসতাম শুধু ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট এর লোভে । সে অনেক দিন আগের কথা। টি টি তে এখন ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট তেমন একটা দেখা যায় না। তাই চেষ্টা করলাম নিজেই কিছু দেয়ার। আজ আপনাদের সাথে এমন একটা ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট শেয়ার করবো এটি একদিকে খুব সহজ। আবার অন্যদিকে এর ব্যাবহারিক প্রয়োগ ব্যাপক । আমরা রাস্তা ঘাটে এমন লাইটিং দেখতে পাই ।যেগুলো জ্বলে নিভে। বিভিন্ন দোকান কিংবা মার্কেটে এগুলো পথচারীদের  আকৃষ্ট করে। খুব সহজেই এটি তৈ্রী করে আপনি ও চমকে দিতে পারেন যে কাউকে। কাজের কথায় আসি ।
প্রয়োজনীয় Instruments:
১. LED বিভিন্ন রঙের (লাল, হলুদ, সবুজ ইত্যাদি) (6 pieces)।
২. রেজিস্টর (8 pieces) (R1 10kΩ, R2 100kΩ, R3থেকেR8 10Ω)।
৩. ক্যপাসিটর (1μF).
৪. D.C. ব্যাটারী (৯ ভোল্ট)(9V).
৫. আইসি (Model No. 17555 Timer).
৬. সুইচ (1 piece).
৭. তার (প্রয়োজন মত)
৮. প্রজেক্ট বোর্ড

সার্কিট ডায়াগ্রামঃ

আমার কাজঃ







পরিশিষ্ট
এখন আপনাদের যেটি বলব সেটি খুব দরকারী। এই  সার্কিট এর মাধ্যমে ডিজাইন করে লাইটিং করতে পারেন আগেই বলেছি। হ্যা চাইলেই পারেন। লক্ষ্য করুন এই সার্কিটে যেখানে লেড বা LED লাগানো আছে চাইলেই এগুলো আপনি বিভিন্নভাবে সাজাতে পারেন। এগুলো যদি কোন বিল বোর্ড এর চারপাশে বা কোন লেখা আকারে সাজান তবে তা অনেক দৃষ্টিন্দন হবে।কিংবা ঘর সাজানোর কাজেও ব্যাভার করতে পারেন এই Disco Light .
এভাবেই তৈরী হবে খুব সহজেই মজার কিন্তু কাজের ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট  Disco Light.
কিছু ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট ধারাবাহিকভাবে আপনাদের সাথে শেয়ার করার ইচ্ছে আছে।আশা করি শীঘ্রই আরো কিছু ইলেক্ট্রনিক্স প্রজেক্ট আপনাদের সামনে নিয়ে আসবো।তার আগে সহজ এই  Disco Light প্রজেক্টি নিয়ে কাজ করুন ।

আপনার XP কম্পিউটার দ্রুত ছুটবে

‘Start’ থেকে ‘Run’ এ যান, এবার লিখুন ‘services.msc’ তারপর ‘OK’ করুন ।
‘Service’ প্রোগ্রামগুলির একটি তালিকা পাবেন । এবার যে ‘Service’ গুলোর নাম দেব, সেগুলোর উপরে মাউস নিয়ে গিয়ে রাইট ক্লিক করুন, ‘Properties’ – এ গিয়ে ‘Startup type’ এর বক্সে ‘Disable’ সিলেক্ট করুন এবং ‘OK’ করুন ।
‘Service’ প্রোগ্রামগুলির তালিকা, যেগুলি ‘Disable’ করবেন ।
Clipbook, Distributed Link, Tracking Client, Error Reporting, TCP/IP NetBIOS Helper, Remote Registry Service, Secondary Logon, Alerter, WMI Performance Adapter, Windows Time, SSDP Discovery Service, Help and Support, Indexing Service, IPSEC Services, Messenger, Portable Media Serial Number, Telnet, Upload Manager, Application Management.
“My Computer” এ যান । “Tools” থেকে “Folder Options” সিলেক্ট করুন । “View” ট্যাবটি খুলুন । “Automatically search for network folders and printers” –এর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন । “Launch folder windows in a separate process” ও “Do not cache thumbnails”-এর পাশে টিক চিহ্ন দিন । তারপর “Apply” ও “Ok” করুন ।
“Start”-এ “Settings” থেকে “Control panel” –এ যান । “Sounds and audio devices”-এ গিয়ে “Sounds” ট্যাবে ক্লিক করুন । “Sound Scheme”-এ “No sounds” সিলেক্ট করুন । তারপর “Apply” ও “Ok” করুন ।
“Start”-এ “Settings” থেকে “Control panel” –এ যান । “System”-এ ক্লিক করুন । সেখানে “Advanced” ট্যাবের “Performance”-এ গিয়ে “Settings”-এ ক্লিক করুন । এ বার “Advanced” ট্যাবের “Virtual memory”-তে গিয়ে “Change”-এ ক্লিক করুন । “Maximum size (MB)”-তে সবচেয়ে বেশি যে সংখ্যাটি আছে সেটি লিখুন । তারপর “Apply” ও “Ok” করুন ।
কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন ।
দেখুন কম্পিউটার ফাস্ট হয়েছে কিনা ?

ড্রাইভিং/পাসপোট/আর কিছু? আপনার কোন ফরমটি লাগবে? ডাউনলোড করা শুরু করুন।

আমাদের প্রায় সবাইকে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকারী/বেসরকারী কাজে নানারকম ফরম সংগ্রহ বা পুরন করতে হয়। যেমন ধরুন পাসপোর্ট, ড্রাইভং লাইসেন্স, জন্ম নিবন্ধন ইত্যাদি। এর কোনটা হয়ত সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট ঘেটে ডাউনলোড করতে হয়, কোনটা পাশের ফটোকপির দোকান থেকে কিনতে হয় আবার কোনটা নিজেকে কষ্ট করে কম্পোজ করতে হয়। কিন্ত কেমন হয় যদি এক জায়গায় হানা দিলেই প্রয়োজনীয় সবগুলি ফরম সংগ্রহ করা যায়?
হাঁ বন্ধুরা। তেমনই একটি সাইট হচ্ছে http://www.forms.gov.bd

চার্জ সম্পন্ন হয়ে গেলে অটোমেটিক কথা বলে জাগিয়ে দেবে আপনার মোবাইল।

উপরের শিরোনামটি শুনে অবাক হচ্ছেন?? এখ‍ানে অবাক হওয়ার কিছুই নেই । কারণ পৃথিবীতে অসম্ভব বলে কিছু নেই বললেই চলে। তাই আজকে আমি আপনাদেরকে একটা সুন্দর সফট্ওয়ার-এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। সফট্ওয়ারটি একদম বিনামূলের আর মজার ব্যাপারটা হল এটিকে সাইন করে ঢুকানোর কোন ঝামলা নেই।এটি একটি ফ্রি সফট্ওয়ার। এটি মুলত আপনাকে আপনার ইলেকট্রিসিটির (বিদ্যুৎ) সাশ্রয় করার জন্য তৈরী করা হয়েছে। যখনি আপনার মোবাইলের চার্জ সম্পন্ন হয়ে যাবে তখনই সফট্ওয়ারটি আপনা-আপনিই একটা কন্ঠস্বরের মাধ্যমে আপনাকে জাগিয়ে দেবে এবং চার্জার আনপ্লাগ করতে বলবে।

ডাউনলোড করে নিন।

এই সফট্ওয়ারটি নোকিয়ার ‍s60v3 ও s60v5 – এর সবগুলো মোবাইল ছাড়াও নিম্নবর্ণিত সেটগুলোতে সাপোর্ট করবে ‍ঃ

Nokia : 3250 XM, 5230, 5233, 5320 XM, 5500, 5530, 5700XM, 5800XM, 6110Nav,  6120c,  6120s,  6122c,  6210Nav,  6220Nav,  6650F,  6124, 6290, E50, E51, E60, E61, E61i, E62, E63, E65, E66, E70, E71, E90, N71, N73, N75, N76, N77, N78, N79, N80, N81, N82, N85, N86, N91, N92, N93, N93i, N95, N96, N97, X6, X3, C6 ইত্যাদি।
Sumsung : I458, I450, I408, I400, I520, I550, I558, I560, I586, i7110, I8510, G818E, G810, L780, L788, L878E, innov8
Sony Ericsson : G702, M608c, P1c, P1i, P5i, P990, W950, W958c, W960, G900
Motorola : Z8,  Z10

মোমবাতি জালান মোবাইলে (Candle Touch) ‍সফট্ওয়ারটির দ্বারা

আজকে আমি আপনাদেরকে একটি মজার সফট্ওয়ার এর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। তার নাম ক্যান্ডেল টর্চ। সফট্ওয়ারটি যখন চালু করবেন তখন আপনার স্কিনে মোমবাতিটি জ্বলে উঠবে। আর যখন  মোমবাতির আগুনটিকে আপনার আঙ্গুল দিয়ে উপরে ঘষে দিবেন তখনই মোমবাতিটি নিভে যাবে। ভয়ের কিছু নেই কারণ এই আগুনে আপনার আঙ্গুল পুড়বে না।
এটিকে নিয়ে আর বেশি কিছু বলার দরকার নেই কারণ মোবাইলে ইন্সটল করলেই বুঝতে পারবেন।

ডাউনলোড করুন

এই সফট্ওয়ারটি যেই মোবাইলগুলি সাপোর্ট করে তা হল ‍ঃ

Nokia: 5230, 5233, 5235, 5530, 5800, C6, N97, N97 Mini, X6
Samsung: GT i8910 Omnia
Sony-Ericsson: U1 Satio, U5 Vivaz, U8 Kanna

 

ভাইরাস নিয়ে ভাবনা? আর না আর না । কম্পিউটার কে এবার সাজাবো মনের মত করে !!!

কম্পিউটারে ভাইরাস আর না আর না
এসে গেল registry file
আর নেই ভাবনা ।।
হ্যা ভাই ।আজ আমি ভাইরাসের সাথে যুদ্ধে জয়ী হবার পদ্ধতি শিখাবো । আর এ জন্য আপনার হাতিয়ার হিসাবে লাগবে registry file.
তবে ভাইরাস আমাদের এই হাতিয়ার কেড়ে নেয় । এই registry file অনেক সময় disable থাকে। তাই আগে আমাদের registry file এক্টিভ করে নিতে হবে। এর জন্য এখানে ক্লিক করে ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন.
এটি আপনার কম্পিউটার এ নিম্নোক্ত ফাইল গুলি enable করবে :
1.Registry file
2.Task manager
3.MSCONFIG

ডাউনলোড হলে unzip করে xp_emergencyutil.exe ফাইল টি ডাবল ক্লিক করুন ।
create copies এ ক্লিক করুন ।
ব্যাস হয়ে গেল task manager & registry file এনাবল করা ।
এবার আসুন আসল যুদ্ধে নামা যাক ।
1. FOLDER OPTION ফিরিয়ে আনার যুদ্ধ :-
start থেকে run এ যান & লিখুন regedit
এরপর ক্লিক করতে থাকুন সিরিয়াল অনুযায়ী
HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer
এবার রাইট ক্লিক করে new—>dword value তে ক্লিক করুন
বার এটির নাম দিন NoFolderOptions
এবার এটিকে ডাবল ক্লিক করুন & ভ্যালু দিন 0 ok করুন
এরপর নিচের প্রগ্রাম টি নোটপ্যাড এ লিখে সেভ করুন sr.reg নামে
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Policies\Microsoft\Internet Explorer\Restrictions]
“NoBrowserOptions”=dword:00000000
এরপর ফাইল টিকে ডাবল ক্লিক করুন & yes + ok চাপুন।
ব্যাস ভাইরাসের যুদ্ধে আপনি হয়ে গেলেন জয়ী।আপনার folder option আর hidden হবে না।
ভাল থাকবেন।আগামিতে ভাইরাসের সাথে আরো যুদ্ধ নিয়ে হাজির হব ততদিন পর্যন্ত ভাল থাকুন।

গীটার প্রেমীদের জন্য একটি চমৎকার সফটওয়ার…না দেখলে মিস করবেন।

সফটওয়ারটি যে কোন অডিও ফাইলের কর্ড খুজে দেয়। শুধু তাই না কর্ড এর লে আউট ও সাথে সাথে দেখায়। খালি গলায় গাওয়া গান রেকর্ড করে দিলেও কাজ করে।
এইখান থেকে ডাউনলোড করুন

Motherboard Driver এর ডাউনলোড লিঙ্ক

প্রিয় ভাই/বোন, আমরা অনেক সময় আমাদের মাদারবোর্ড এর driver হারিয়ে ফেলে চিন্তায় পড়ে যাই । তবে এখন থেকে আর চিন্তা নেই ।আমি আপনাদের কিছু লিঙ্ক দিচ্ছি ,এখান থেকে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় driver এর সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিতে পারেন।

১ মিনিটে সফটওয়্যার ছাড়াই ফোল্ডার লক করুন নিজের বানানো লকার দিয়ে

মনে করুন D ড্রাইভে আপনার একটি ফোল্ডার আছে যেটার নাম দিলাম pudina এখন আপনে চান pudina নামের এই ফোল্ডার টিকে লুকিয়ে রাখবেন বা লক করে রাখবেন।তাহকে প্রথমে আমরা লকার বানাবো পরে বানাবো আনলকার।
১। লকার বানাতে-
নিচের কোড টি একটি নোটপেডে সেভ করুন, এবার ফাইল থেকে সেভ এস দিয়ে lock.bat নামে সেভ করুন D ড্রাইভে।
ren pudina pudina.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
এখন lock.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার ফোল্ডারটি লক হয়ে গেছে।আপনার ফোল্ডারে ঠুকার চেষ্টা করুন, দেখবেন কনট্রল পেনেলে চলে গেছে।সেটার ভিতরের ফাইল আর কেউ দেখতে পারবে না।
২। আনলকার বানাতে-
নিচের কোড টি একটি নোটপেডে সেভ করুন, এবার ফাইল থেকে সেভ এস দিয়ে unlock.bat নামে সেভ করুন D ড্রাইভে।
ren pudina.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} pudina
এখন unlock.bat ফাইলটি ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন আপনার ফোল্ডারটি আনলক হয়ে গেছে।
এবার pudina নাম টা চেন্জ করে আপনার ফোল্ডারের নাম দিন। দেখবেন আপনে সফল হয়ে গেছেন লকার বানাতে। পুদিনা নামটা জাস্ট বুঝানর জন্য দিলাম।
নোট:- ফাইলটি লক করে লক ও আনলকারটি অন্য ড্রাইভে রাখুন, তাহলে কেউ খুজে পাবে না।আর মনে রাখবেন যে ফোল্ডার লক বা আনলক করতে চান সেই একি ড্রাইভে বানাতে হবে লক ও আনলক।পরে লকার ও অনলকার ডিলিট করে ফেললেও প্রবলেম নাই। যখন আনলক করতে চান তখন আবার বানিয়ে নিবেন।

কম গতিসম্পন্ন Processor কে বানিয়ে ফেলুন উচ্চ গতিসম্পন্ন Processor

আমরা অনেকেই আমাদের কম্পিউটার এর গতি নিয়ে খুব বিপাকে পড়ি ।আমার তো আগে কম্পিউটার এ কাজ করতে গেলেই অনেক সময় লাগতো।এখন আমি সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন Processor বানিয়ে নিয়েছি আমার Processor কে।
আমি একা কেন এই সুবিধা ভোগ করবো??? আমার সারা বাংলাদেশের মানুষ যাতে এই সুবিধা ভোগ করতে পারে তাই আমি আমার সব ব্লগ এবং ওয়েব এ দিয়ে দিয়েছি। আসুন জেনে নেই এর পদ্ধতি।
প্রথমেই start থেকে run এ যান এবং নিচের coding লিখুন
Rundll32.exe advapi32.dll,ProcessIdleTasks
এরপর ok করুন । ব্যস হয়ে গেল,এরপর কম্পিউটার একাই কাজ করে নিবে।কাজ হয়ে গেলে কম্পিউটার ৫ মিনিট পর…restart করুন।
ভাল লাগ্লে জানাবেন।

কম্পিটারের বাজার মূল্য (আপডেট ২৪-ডিসেম্বর-২০১০)

যারা কম্পিউটার কিনতে চান আথবা ইস্টিমেট করতে চান তারা এই বাজার দর গুলো দিয়ে বর্তমান কম্পিউটারের মূল্য অনুমান করতে পারেন।বাজার মূল্য নিয়ে আমি আগেও পোষ্ট করেছি । এই বাজার মূল্য দিয়ে মুটামোটি একটা অনুমান করা যাবে।ভাল লাগলে নিয়মিত আপডেট নিয়ে হাজির হব।

প্রসেসর:
ইন্টেল সেলেরন ১.৮ গিগাহার্টজ দাম ২ হাজার ৮০০ টাকা, ইন্টেল ডুয়েল কোর ২.৫ গিগাহার্টজ ই৫২০০ দাম ৫ হাজার ১০০ টাকা, ইন্টেল কোর টু কোয়াড ২.৬৬ গিগাহার্টজ কিউ৮৪০কিউ দাম ১৪ হাজার টাকা, ইন্টেল কোর টু ডুও ৩ গিগাহার্টজ ই৮৪০০ দাম ১২ হাজার টাকা, ইন্টেল ডুয়েল কোর ২.৬ গিগাহার্টজ (ই৫৩০০ সিরিজ) ৫ হাজার ৩০০ টাকা, ইন্টেল কোর টু ডুও ২.৮ গিগাহার্টজ (ই৭৪০০ সিরিজ) ৮ হাজার ৮০০ টাকা, ইন্টেল কোর১৭ ২.৬৬ গিগাহার্টজ (৯২০ সিরিজ) ২ হাজার ৮০০ টাকা।

মাদারবোর্ড:
গিগাবাইট ৯৪৫ জিসিএম দাম ৩ হাজার ৬৫০ টাকা, আসুস পিএসই (ইন্টেল জি৪৩) দাম ৭ হাজার ৫০০ টাকা, বায়োস্টার  ইন্টেল জি৩১ সলিড দাম ৩ হাজার ৫০০ টাকা, ইনটেল ৯৪৫ জিসিপিএল দাম ৫ হাজার ৫০০ টাকা, গিগাবাইট জি৩৩এম সিরিজ ৬ হাজার ২০০ টাকা, আসুস পি৫কিউসি (ইন্টেল পি৪৫) ১৩ হাজার ২০০ টাকা, বায়োস্টার ইন্টেল পি৯৬৫ সিরিজ ৬ হাজার টাকা, ইনটেল পি৪-ডি-৯৪৫ জিসিএনএল সিরিজ ৬ হাজার ২০০ টাকা, আসুস (জি৪১) ৪ হাজার ৩০০ টাকা, ফক্সকন জি৩১ এমভি ৩ হাজার ২৫০টাকা।

র‌্যাম:
টুইনমস (ডিডিআরথ্রি) ২ গিগাবাইট দাম ৪ হাজার ৪৫০ টাকা, টুইনমস ১ গিগাবাইট (ডিডিআরটু) দাম ১ হাজার ৭০০ টাকা, টুইনমস ২ গিগাবাইট দাম ২ হাজার ৩৫০ টাকা, টুইনমস ৫১২ মেগাবাইট দাম ৭০০ টাকা।

হার্ডডিস্ক:
ম্যাক্সটর ১৬০ গিগাবাইট (দাম ২ হাজার ৭০০ টাকা), হিটাচি ১৬০ গিগাবাইট (দাম ২ হাজার ৮০০ টাকা), হিটাচি ৫০০ গিগাবাইট (দাম ৩ হাজার ৯০০ টাকা), হিটাচি ১০০০ গিগাবাইট (দাম ৬ হাজার ৭০০ টাকা)।

পেনড্রাইভ:
টুইনমস ২ গিগাবাইট ৪৫০ টাকা, ৪ গিগাবাইট ৭০০ টাকা, ৮ গিগাবাইট ১ হাজার ৩০০ টাকা।

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের এলসিডি মনিটর:
স্যামসাং ১৫.৫ ইঞ্চি ৭৮০০ টাকা, স্যামসাং ১৮.৫ ইঞ্চি ৯২০০ টাকা, ফিলিপস ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৭০০ টাকা, ডেল ১৮.৫ ইঞ্চি  ৮৭০০ টাকা, এলজি ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৭০০ টাকা, এইচপি ১৮.৫ ইঞ্চি ৯৪০০ টাকা।

১৮ ইঞ্চি থেকে ১৮.৫ ইঞ্চি: এইচপি ১৮ ইঞ্চি ৯১০০ টাকা, ডেল ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৭০০ টাকা, ফিলিপস ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৮০০ টাকা, এলজি ১৮.৫  ইঞ্চি ৮৫০০ টাকা, এইচপি ১৮.৫ ইঞ্চি ৯৩০০ টাকা, ডেল ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৭০০ টাকা এবং স্যামসাং ১৮.৫ ইঞ্চি ৮৭০০ টাকা।

১৯ ইঞ্চি: হুন্দাই ১৯ ইঞ্চি ৯৭৫০ টাকা (এলসিডি), হুন্দাই ১৯ ইঞ্চি ৯৩০০ (এলইডি), এলজি ১৯ ইঞ্চি ৯৫০০ টাকা, স্যামসাং ১৯ ইঞ্চি ৯৬০০ টাকা।

১৫.৬ ইঞ্চি থেকে ১৮ ইঞ্চি: স্যামসাং ১৫.৬ ইঞ্চি ৭৫৬০ টাকা, স্যামসাং ১৭ ইঞ্চি ৯৩০০ টাকা, স্যামসং ২০ ইঞ্চি ১১ হাজার টাকা, স্যামসং ২৭ ইঞ্চি ৪০ হাজার টাকা, স্যামসাং ২১.৫ ইঞ্চি ১৩ হাজার টাকা, আসুস ২২ ইঞ্চি ১৩৫০০ টাকা, বেনকিউ ১৫ ইঞ্চি ৯ হাজার টাকা, এইচপি ১৮ ইঞ্চি ৯১০০ টাকা।

ডিভিডি রম ড্রাইভ:
আসুস ১৮এক্স ১ হাজার ৪৫০ টাকা, বেনকিউ ১৬এক্স ১ হাজার ৩০০ টাকা, আসুস ১৮এক্স ১ হাজার ৪৫০ টাকা।

টিভিকার্ড:
এভারমিডিয়া এক্সটারনাল (ইউএসবি) ৪৫০০ টাকা, রিয়েলভিউ এক্সটারনাল (এলসিডি) ২২৫০ টাকা, এভারমিডিয়া ইন্টারনাল ৩২০০ টাকা, গ্যাডমি (ইউএসবি) টিভিকার্ড ২১০০, গ্যাডমি (এলসিডি) ২১০০ টাকা।

গ্রাফিক্স কার্ড:
পিসিআই এক্সপ্রেস ৪৫৫০ এইচডি ৫১২ মে বা ৪ হাজার ৬০০ টাকা, গিগাবাইট পিসিআই এক্সপ্রেস ১ গি.বা (৯৫০০ জিটি) ৪৫০০ টাকা, ফক্সকন জিফোর্স পিসিআই ১০ হাজার ৫০০ টাকা, গিগাবাইট জিভি ১ গি.বা. (৯৫০০ জিটি) ৪ হাজার ৬০০ টাকা।

ইউপিএস:
কে স্টার ৬৫০ ভিএ ২ হাজার ৫০০ টাকা , রেডফক্স ৬৫০ভিএ ২ হাজার ৮০০ টাকা, রেইজিং টেক ৩ কেভিএ ৩৫ হাজার।

স্পিকার:
ক্রিয়েটিভ ইনস্পায়ার [২:১] ২৭০০ টাকা, ক্রিয়েটিভ ইনস্পায়ার [৪:১] ৪৫০০ টাকা, ক্রিয়েটিভ ইন্সস্পায়ার [৫:১] ৫৩০০ টাকা, ক্রিয়েটিভ ইনস্পায়ার [৭: ১] ৯৮০০ টাকা, মাইক্রোল্যাব [২: ১] ১৩৫০ টাকা, মাইক্রোল্যাব [২:১] ১৭০০ টাকা, মাইক্রোল্যাব [৫: ১] ৪৫০০ টাকা।

প্রিন্টার:
ক্যানন (এলবিপি১২১০ লেজার) ১২ হাজার টাকা, ক্যানন (আইপি১৯৮০ মডেল) ৩ হাজার টাকা, ইপসন (ইপিএল ৬১০০এল মডেল) ১৩ হাজার ৫০০ টাকা, এইচপি (ডেস্কজেট১৩৬০ মডেল) ২ হাজার ৭০০ টাকা।

পোর্টেবল হার্ডডিস্ক:
ট্রানসেন্ড ৫০০ গিগাবাইট ৭ হাজার ৫০০ টাকা, ট্রানসেন্ড ২৫০ গিগাবাইট ৫ হাজার ১০০ টাকা।

জিপিআরএস মডেম:
আসুস ইউএসবিটি ৭ হাজার টাকা, মোবিডাটা ৩ হাজার টাকা, জুম আল্ট্রা সংযেগসহ ২ হাজার ৯৯০ টাকা থেকে ৩ হাজার ৬০০ টাকা, গ্রামীণফোন মডেম সংযোগসহ ২ হাজার ৯৯০ টাকা।

Bangla calculator....

Download it........

শুক্রবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০১০

টাস্কবারেই দেখুন আপনার ইন্টারনেট আপলোড-ডাউনলোড স্পিড (একটি জরুরি এপলেট)

ইন্টারনেট স্পিড দেখার এত এত সফটোয়্যারের মধ্যে বেশিরভাগই টাকা দিয়ে কিনতে হয়। যেমন DU meter। কিন্তু যদি দেখা যায় এর চেয়ে অনেক ভাল একটা স্পিড দেখার সফটওয়্যার এমনিতেই রয়েছে তাও আবার ফ্রি? তাহলেও কি পাইরেটেড জিনিসে গা ভাসানো উচিত?

নেট স্পিড মনিটর

সফটওয়্যার টি দিয়ে আপনি টাস্কবারেই দেখতে পারবেন আপনার ইন্টারনেট এর স্পিড, কিলোবিট/কিলোবাইট/মেগাবাইট(পার সেকেন্ড) কিংবা কিলোবিট/কিলোবাইট/মেগাবাইট(পার মিনিট!) যেকোন হিসাবে। বরং DU meter এর মতন করে ডেক্সটপ এর উপরে বসে থেকে অযথা জায়গা নষ্ট করবে না।
এখানে দেখুন টাস্কবারে কি দারুন ভাবে দেখাচ্ছে স্পিড !!
তাহলে ? আর দেরি কি? মাত্র ৩ মেগাবাইট এর সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন আর ক্র্যাক সিরিয়াল কিজেন মুক্ত দুনিয়ার স্বাদ যে কত মজার তা অনুভব করুন।

নষ্ট হয়ে যাওয়া CD, DVD থেকে ফাইল পুনরুদ্ধার করুন।

আজ আমি যে সফটওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করব তার নাম CD Recovery । এ সফটওয়্যার দিয়ে

ক্ষতিগ্রস্থ CD, DVD, HD DVD, Blu-Ray ইত্যাদি থেকে ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।

মাত্র  647 kb এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি নষ্ট হয়ে যাওয়া ,আচর পড়া,দাগ পড়া  CD, DVD,

HD DVD, Blu-Ray ইত্যাদি থেকে ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।

এই সফটওয়্যারটি CD এবং DVD পরীক্ষা  করে ফাইল খুজে বের করে  এবং ফোল্ডারের অবস্থান নির্দেশ করে

। এই সফটওয়্যাটি সব ধরনের ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারে না কারন ক্ষতির পরিমানের উপর নির্ভর করে

ফাইলটি পুনরুদ্ধার করা হয়ে থাকে ।

এই সফটওয়্যারটি CD এবং DVD পরীক্ষা করে সর্বাপেক্ষা অধিক সংখ্যা বা পরিমান তথ্য সংগ্রহ করে থাকে । আপনাকে সকল ফাইলের তালিকা দেখাবে যে সকল ফাইল পুনরুদ্ধার করা যাবে । ফাইলের তালিকা থেকে

আপনার ইচ্ছামত ফাইল নির্বাচন  করে ফাইল পুনরুদ্ধার করুন । সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

Memory Card/Pen Drive থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল পুনরুদ্ধার করুন।

অনেক সময় প্রযোজনীয় ফাইল ইচ্ছাকৃতভাবে অথবা দূর্ঘটনাবশত অনেক ফাইল ডিলিট হয়ে যায় । তখন হারিয়ে যাওয়া ফাইল গুলো পুনরুদ্ধার করার দরকার হয় । আজ আমি যে সফটওয়্যার সম্পর্কে আলোচনা করব তার নাম Recuva । মাত্র 1.45 MB এই সফটওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি ছবি,গান,ভিডিও ইত্যাদি  ফাইল পুনরুদ্ধার করা যায় ।
শুধুমাত্র Hard Disk ই নয় বরং  Memory Card/Pen Drive থেকে ডিলিট হয়ে যাওয়া ফাইল  পুনরুদ্ধার করা যায় ।
এই সফটওয়্যারটি আপনার নির্বাচন করা জায়গা পরীক্ষা  করে ফাইল খুজে বের করে  এবং ফোল্ডারের অবস্থান নির্দেশ করে । এই সফটওয়্যাটি সব ধরনের ফাইল পুনরুদ্ধার করতে পারে না কারন ক্ষতির পরিমানের উপর নির্ভর করে ফাইলটি পুনরুদ্ধার করা হয়ে থাকে ।
এই সফটওয়্যারটি Hard Disk/Memory Card/Pen Drive পরীক্ষা করে সর্বাপেক্ষা অধিক সংখ্যা বা পরিমান তথ্য সংগ্রহ করে থাকে । আপনাকে সকল ফাইলের তালিকা দেখাবে যে সকল ফাইল পুনরুদ্ধার করা যাবে । ফাইলের তালিকা থেকে আপনার ইচ্ছামত ফাইল নির্বাচন  করে ফাইল পুনরুদ্ধার করুন ।
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে

Bluetooth এর মাধ্যমে sms সেন্ড করুন ফ্রিতে nokia মোবাইল থেকে

bluetooth এর মাঘ্যমে sms সেন্ড করার জন্য নিচের স্টেপগুলো অনুসরন করুন :-
১.যে sms টি Send করবেন তা open করুন।
২.option>copy to calender তারপর একদম back যান।
৩.তারপর মেনু খেকে organizer>calendar>view>option>send note>via bluetooth
ব্যস, সেন্ড হয়ে গেল আপনার নোট । এবার যে মোবাইলে Sms টি পাঠালেন সেখানে রিসিভ করা sms টি Save করুন।তারপর….
১.Menu>calendar>view>view>edit>option>mark text.
২.শুধুমাত্র মূল মেসেজটি মার্ক করুন।
৩.copy
৪.এবার Back দিয়ে Menu থেকে Messege>create message>text message>option>paste>option>Save message>to folder.
শেষ। পুরো প্রসেসটা ভেঙ্গে লিখতে গিয়ে অনেক বড় হয়ে গেছে । কিন্তু মোবাইলে করতে ১ মিনিট ও লাগবে না।
Rabby.....

আপনার কম্পিউটার কে ১০০ % নিশ্চিতভাবে Autorun.inf ভাইরাস থেকে দূরে রাখুন

প্রথমেই start থেকে run এ যান এবং লিখুন
regedit
এরপর নিচের সিরিয়াল অনুযায়ী serially ক্লিক করতে থাকুন
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer]
সিরিয়ালি ক্লিক করার পর বাম পাশে NoDriveTypeAutoRun এ ডাবল ক্লিক করুন এবং মান বসান ff
ok করুন
এবার আবার start থেকে run এ যান এবং লিখুন regedit
এরপর নিচের সিরিয়াল অনুযায়ী serially ক্লিক করতে থাকুন
[HKEY_USERS\.DEFAULT\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\Explorer]
সিরিয়ালি ক্লিক করার পর বাম পাশে NoDriveTypeAutoRun এ ডাবল ক্লিক করুন এবং মান বসান ff
ok করুন.
ব্যস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার autorun ভাইরাস মুক্ত।
এবার আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন।
Rabby.....

আপনার কম্পিউটার এ করুন auto refreshআপনার কম্পিউটার এ করুন auto refresh

আজ আমি আপনাদের কে শিখাবো কম্পিউটার কে কিভাবে auto refresh করা যায়।
নিচের প্রোগ্রাম টি একটি নোটপ্যাড এ লিখে সেভ করুন sr5.reg নামে ।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\Update]
“UpdateMode”=dword:00000000
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Explorer\Advanced]
“NoNetCrawling”=dword:00000000
এবার সেভ করা প্রোগ্রাম টি ডাবল ক্লিক করুন। yes+ok চাপুন। কম্পিউটার restart দিন ১ বার
ব্যাস, এরপর আর আপনাকে কষ্ট করে কম্পিউটার refresh করতে হবে না। Rabby.....

অনলাইনে ডলার উর্পাজন কারীদের জন্য একটি মারাত্বক সুসংবাদ

যারা অনলাইনে কাজ করেন তারা অবশ্যই Paypal , AlertPay , Moneybookers এবং এই জাতীয় অনলাইন ব্যাংকিং সম্পর্কে অবগত আছেন তা বলার অপেক্ষা রাখেনা ।ঠিক একই ধরনের একটি নতুন আত্ম প্রকাশকারী অনলাইন ব্যাংকিং হল PayBox.me.
এই পেমেন্ট প্রসেসর এই আপনি রেজিষ্টেশন করলেই :
১. আপনার ফ্রি এক্যাউন্ট পাবেন ৫০ ডলার ।
২. পে বক্স প্রতিদিন আপনার এক্যাউন্টে ২০ ডলার করে যোগ করবে কারণ তারা তাদের সার্ভিসের শুরুর পূর্ব প্রস্তুতিমূলক অংশ গ্রহনকারী সদস্য হিসেবে ।
৩. আপনি যদি কাইকে রেফার করেন তাহলে পাবেন ৫ ডলার ।
৪. পেবক্স জনসমক্ষে আত্ম প্রকাশ করার পূর্বে আপনি হবেন একজন EarlyBird user।
৫. পেবক্সমি জনসমক্ষে আত্ম প্রকাশ করার সময় আপনি ও হতেন পারেন শত শত বা হাজার ডলারের মালিক ।
আর দেরি না করে এখুনি রেজিষ্ট্রেশন করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন

www.paybox.me

বৃহস্পতিবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০১০

!!!!!!!!! জুম আলট্রা !!!!!!!!! -রেজা -এ- রাব্বি

আমার জুম আলট্রা বর্তমানে ভালই সার্ভিস দিচ্ছে। তবে মাঝে মাঝে বিগরে যায়। এই দেখী যে স্পিড ২৫-৩৩ এ উঠে গেছে আবার দখি যে ১.০২-২.২২... মাঝে মাঝে মনে হয়, ছয় তলা থেকে লাফ দিয়া মইরা যাই.........

কী-বোর্ড কথা বলবে এখন ওর মাতৃভাষায়.... -রেজা -এ- রাব্বি

চায়না কিছু মোবাইল সেটের ওয়ান চাপলে ওয়ান বলে দেয়, টু চাপলে টু বলে দেয়। কিন্তু কম্পিউটারের কী-বোর্ডের কোনো কী চাপলে কিছুই বলে না। যদিও বলতো তাহলে আবার কম্পিউটার কে সবাই বাচাল বলতো। কিন্ত এমন এমন কিছু সময় আছে যখন মনে হয় যদি কী-বোর্ড বলতে পারতো!! তাই এই আয়োজন । ছোট্ট এই সফট্ওয়ারটি এখান থেকে নামিয়ে ইনষ্টল করে নিন, এবং আপনি আপনার কী-বোর্ডের মুখে ওর মাতৃভাষা ফিরিয়ে দিন।

ত্রি-মাত্রিক দুনিয়া করে নিন মনিটরকে.. -রেজা -এ- রাব্বি

ত্রি-মাত্রিক দুনিয়া করে নিন মনিটরকে..
ত্রি-মাত্রিক (3D) দুনিয়া’র জটিল একটি স্ক্রিন সেভার পাচ্ছেন এখানে...

আইকন তেরী করুন নিজের মতো করে.... -রেজা -এ- রাব্বি

আইকন তেরী করুন নিজের মতো করে....
ভাবুনতো একবার মাই কম্পিউটার’এর আইকন’টা যদি আপনার নিজের তৈরী করা হতো তাহলে কত মজা লাগতো,, হ্যা আপনি এখন নিজেই তৈরী করতে পারবেন আপনার নিজের কম্পিউটারের বিভিন্ন আইকন, মাত্র একটা ছোট্ট সফ্টওয়ারের মাধ্যমে, সফ্টওয়ারটি এই লিংক থেকে নামিয়ে ইনষ্টল করে নিন,,,ব্যাস শুরু করুন.......

পড়ার টেবিল হয়ে যাবে মনিটরটাই, ডিজিটাল ডিক্শোনারী এখন আপনার মনিটরে....

ডিজিটাল ডিক্শোনারী এখন আপনার মনিটরে....
আমাদের অনেক সময় বিভিন্ন কাজে ডিক্শনারী লাগেই,, দেখাগেছে হাতের কাছে সেটা নেই. আপনি খুব সহজেই আপনার পিসিতে তা পেয়ে যেতে পারেন । লাগবে মাত্র একটি সফট্ওয়ার তাও আবার ইনষ্টল ছারাই কাজ করবে। ছোট্ট এই সফট্ওয়ারটি এই লিংক থেকে নামিয়ে নিন। ব্যাস কাজ শুরু করে...

সুন্দর একটি থিম আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপের মান’টাই বারিয়ে দিতে পারে...

সুন্দর একটি থিম আপনার ডেস্কটপ/ল্যাপটপের মান’টাই বারিয়ে দিতে পারে। কারন আমরা জানি সূরুচিই আসল সৌন্দর্য্য। রুচির পরিচয় ব্যবহার্য্য জিনিস দেখেই বোঝা যায়। তাই এই থিমটি ইউজ করতে পারেন। পাবেন এখানে>>>>>>

রাডার করে নিন আপনার মনিটরকে...

রাডার করে নিন আপনার মনিটরকে...
ভাবুনতো একবার!!!!!!!! আপনার কম্পিউটার’টা যদি রাডার হতো???? ঠিক রাডারতো আর করা যাচ্ছেনা, তাই রাডার স্ক্রিন সেভার ইউজ করতে পারেন. একদম মনে হবে আপনি রাডারে বিভিন্ন তথ্য দেখছেন. ছোট্ট এই সফ্ওয়ারটি পাবেন এখানে।

Imargency Softwere.....

eÜ n‡q hvIqv ‡cvMÖvg Avevi wdwi‡q Avbyb....

A‡bK mgq nVvr K‡i †Kv‡bv fv‡e Avgv‡`i ¸i“Z¡c~Y© †cÖvMÖvgwU eÜ n‡q †h‡Z cv‡i| wKš‘ eÜ n‡q hvIqv †mB ‡cªvMÖvgwU Avevi Pvjy Kiv hvq, wVK †hLvb †_‡K eÜ n‡q wM‡qwQj| A_©vr eÜ nIqvi Av‡M †h Ae¯’vq wQj H Ave¯’vqB Avevi wd‡i Avm‡e| A_©vr GB mdUIqviwU Bb÷j Ki‡j Uv¯‹ev‡i GKwU we`¨y‡ri AvBKb wPý _vK‡e| ‡Kv‡bv †cÖvMÖvg eÜ n‡q hvevi GK wgwb‡Ui g‡a¨ hw` GB we`y¨r wP‡ý wK¬K Kiv nq †hLv hv‡e †h †cÖvMÖvgwU eÜ n‡q †M‡Q Zvi bvg †`Lv‡e †mLv‡b wK¬K Ki‡jB Avevi †mB †cÖvMÖvgwU Pvjy n‡e| 
mdUIqviwU WvDb‡jvW Ki‡Z GBLv‡b wK¬K Ki“b>>>>>>